শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ২২ মে, ২০১৯, ০৮:৫৩ সকাল
আপডেট : ২২ মে, ২০১৯, ০৮:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অধিক বৈদেশিক ঋণে অর্থনীতির উপর আঘাত আসতে পারে , বললেন মির্জা আজিজুল ইসলাম

মঈন মোশাররফ : বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এবি মো. মির্জা আজিজুল ইসলাম বুধবার চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন, তারল্য সংকট তো ইদানিংকালের। কিন্তু বিদেশে থেকে ঋণ নেয়ার প্রবণতা বেশ পুরোনো। এর কারণ হলো বিদেশি ঋণে সুদ হার কম, সাড়ে চার বা পাঁচ শতাংশ। কিন্তু দেশি ঋণে সুদ প্রায় ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ।

তিনি আরো বলেন, এক্ষেত্রে দুটি ঝুঁকি বা নেতিবাচক দিক রয়েছে। প্রথমত কারেন্সি মিস ম্যাচ। অর্থাৎ বিনিয়োগ করে অর্থ উপাজর্ন করতে হবে দেশি মুদ্রায় আর ঋণ পরিশোধ করতে হবে বৈদেশিক মুদ্রায়। এর ব্যাখ্যা হচ্ছে, যে পরিমাণ বিনিয়োগ করা হবে সেটা থেকে যদি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন না করা যায় তাহলে সার্বিকভাবে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার উপর চাপ পড়ে। ফলে মুদ্রা বিনিময়ের উপর চাপ পড়ে। এ কারণে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। দ্বিতীয়ত মেচিউরিটি মিস ম্যাচ। অর্থাৎ এই ধরনের ঋণ সাধারণত ২ থেকে ৩ বছরের জন্য নেয়া হয়। কিন্তু যদি এমনভাবে বিনিয়োগ করা হয় যে, ৫ বা ৬ বছর পর মুনাফা আসবে। তাহলে সেক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। তখন অর্থনীতির উপর প্রচন্ড আঘাত আসতে পারে।

তিনি জানান, পূর্ব এশিয়ায় ১৯৯৭-৯৮ সালে যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছিলো তার পেছনে মূল কারণ ছিলো এ বৈদেশিক ঋণ। আমাদের দেশে মনে হয় এ ঋণ এখন আতঙ্কজনক পর্যায়ে পৌঁছায়নি। তবে যেসব ক্ষেত্রে উপার্জন করা যাবে সেক্ষেত্রে বিনিয়োগ করা উচিত। সম্পাদনায় : এইচ এম জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়