শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৪ মে, ২০১৯, ০৩:৩৪ রাত
আপডেট : ১৪ মে, ২০১৯, ০৩:৩৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হদিস মিললো ২৬০০ বছরের পুরনো গাছের, হতবাক বিজ্ঞানীরা

শেখ নাঈমা জাবীন : যিশু খ্রিস্টের জন্মের আগে থেকেই অস্তিত্ত্ব রয়েছে এই গাছের। বয়স আনুমানিক ২৬২৪ বছর। অতি-প্রাচীন এই সাইপ্রাস গাছটির হদিস মিললো সম্প্রতি। আমেরিকার উত্তর ক্যারোলিনায়, ব্ল্যাক নদীর ধারে। আর গবেষণায় জানা গেল, এই আপাত-ন্যাড়া গাছটি শুধু আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বের অন্যতম পুরনো গাছ। যা রোপণ করা হয়েছিল ৬০৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। সংবাদ প্রতিদিন

গবেষক দলের নেতৃত্বে থাকা আরকানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওসায়েন্সের অধ্যাপক, ডেভিড স্ট্যাহলের দাবি, ‘নদী সংলগ্ন যে জঙ্গল এলাকায় এই সাইপ্রাস গাছটি অবস্থিত, সেই জঙ্গলটিও বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পুরনো জঙ্গল। তবে নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে গাছটির অবস্থান ‘থ্রি সিস্টার্স সোয়াম্প’ বলে এক এলাকায়, যেখানে এরকম একাধিক পুরনো গাছ রয়েছে।’ তবে অন্যতম প্রাচীন হলেও আমেরিকার সবচেয়ে প্রাচীন এই গাছটি নয়। আমেরিকার প্রাচীনতম গাছটির অবস্থান ক্যালিফোর্নিয়ায়। সেটি একটি ব্রিসিলকোন পাইন গাছ। বয়স ৫০০০ বছর।

কিন্তু, এই সাইপ্রাস গাছটির এতদিন ধরে বেঁচে থাকার রহস্যটা কী? বিজ্ঞানীরা বলছেন সাইপ্রাস হল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ নন-ক্লোনাল ট্রি। গোটা উত্তর ক্যারোলিনার ব্ল্যাক নদীর তীরবর্তী এলাকার গোটাটাই এই ন্যাড়া সাইপ্রাস গাছে ভরতি। গোটা এলাকায় একাধিক গাছ রয়েছে যাদের বয়স ২ হাজার বছর বা তাঁর আশেপাশে।

বিজ্ঞনীরা বলছেন, অত্যন্ত দুর্গম এলাকা হওয়ায় এই এলাকায় এখনও মনুষ্য বসতি তৈরি হয়নি। পরিবেশের ভারসাম্যও ততটা বিগড়ে যায়নি। তাই, এই গাছগুলি একে অপরের পরিপূরক হয়ে বেঁচে আছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণ মানুষ তো বটেই এর আগে এই এলাকায় কোনও গবেষক দলও যায়নি। তাই এত প্রাচীন গাছের সন্ধান পাওয়া যায়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়