শিরোনাম
◈ আগামী নির্বাচনে কেউই একক নয়—জোট-সমীকরণে ব্যস্ত সব রাজনৈতিক দল ◈ চরম সংকটে থাকা যে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হচ্ছে (ভিডিও) ◈ নতুন সভাপতি নিয়োগ ২১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, দেখুন তালিকা ◈ টিউলিপের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না পাওয়ার দাবি ‘সম্পূর্ণ অসত্য’: দুদক ◈ খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে উদ্বেগ অব্যাহত, সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় মেডিক্যাল বোর্ড ◈ এবার মাহাথির মোহাম্মদ পুলিশ রিপোর্ট করলেন অনোয়ার ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে! ◈ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত, বুধবার থেকে বার্ষিক পরীক্ষা ◈ নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট আসছে বৃহস্পতিবার বাজারে ◈ আফ্রিকা হতে পারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির হাব ◈ খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন তিন বাহিনী প্রধান

প্রকাশিত : ০২ মে, ২০১৯, ০২:৫৫ রাত
আপডেট : ০২ মে, ২০১৯, ০২:৫৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফখরুলের শূন্য আসনে উপনির্বাচনে অংশ নিতে অনীহা বিএনপির

রুহুল আমিন : শপথ না নেয়ায় বিএনপির মহাসচিবের আসনটি শূন্য ঘোষণার পর ওই আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতেও রাজি নয় দলটি। তবে দলীয় ফোরামেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন শীর্ষ নেতারা। আসনটি বিএনপির হওয়ায় সেখানে ঐক্যফ্রন্টের অন্য শরীকরাও অংশ নিতে অনীহা দেখাচ্ছেন। তবে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ পর্যায়ে এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। সময় টিভি।

এনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর রায় জানান, যেহেতু মহাসচিব শপথ নেননি সেখানে দলের অন্য কেউ উপনির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা তা নিয়ে একটা প্রশ্ন রয়ে যাচ্ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে।

তিনি বলেন, দলের মহাসচিব যদি যোগ না দেন, সে আসন যদি শূন্য হয় সেখানে বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ কতটুকু? দলীয় সিদ্ধান্তে ৫ জন শপথ নিলেন মহাসচিব কেন শপথ নিলেন না, তার তো শপথ নেওয়ার কথা। শপথ কেন নিলেন না তার ব্যাখ্যা তিনি নিশ্চয়ই দিবেন। একই বিষয়ে ঐক্যফ্রন্টের নেতা সুব্রত চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসনটি বিএনপির হওয়ায় এর উপনির্বাচন নিয়ে তাদের আগ্রহ কম।

তিনি বলেন, যেহেতু এই আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলো এবং মহাসচিব নিজেই ছিলেন এই আসনে। সুতরাং তারাই সিদ্ধান্ত নিবেন নির্বাচনে যাবে কি যাবে না। মহাসচিব যেখানে নির্বাচিত হয়েও আসন ছেড়ে দিয়েছেন সেখানে মনে হয় না বিএনপি নির্বাচনে যাবে। ঐক্যফ্রন্ট সংগঠনের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়