শিরোনাম
◈ ভূমিকম্প মোকাবিলায় জাপানের কাছ থেকে যা শিখতে পারে বাংলাদেশ ◈ খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা ◈ তালাক হলেও ফিরে আসার পথ—ইসলামী বিধান অনুযায়ী করণীয় ◈ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও নির্বাচন দায়িত্বে নতুন এসপিদের ব্রিফ করবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ইসির নিবন্ধন সার্টিফিকেট পেলো এনসিপি, প্রতীক ‘শাপলা কলি’ ◈ ক্লাসে না ফিরলে প্রাথমিক শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি ◈ ইসিকে তফসিল ঘোষণায় সময়সুবিধা বিবেচনার আহ্বান নাহিদ ইসলামের ◈ র‌্যাং‌কিং‌য়ের সেরা আটে মোস্তাফিজ, রিশাদ-ইমন-সাইফদের উন্ন‌তি ◈ ঢাকায় আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের ক্লাব, খেল‌বে লাতিন বাংলা সুপার কাপ ◈ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ চেয়ে নতুন কর্মসূচি ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৬ এপ্রিল, ২০১৯, ১১:২৫ দুপুর
আপডেট : ২৬ এপ্রিল, ২০১৯, ১১:২৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবসরের পর টুঙ্গিপাড়ায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা আবারও রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, অবসর নিতেই হবে। আর অবসরের পর তিনি পৈত্রিক বাড়ি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় চলে যাবেন এবং সেখানেই থাকবেন।

শুক্রবার বিকালে গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সম্প্রতি ব্রুনাইয়ে তিন দিনের সরকারি সফর সম্পর্কে জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

অবসরে যাওয়ার ঘোষণা সম্পর্কে জানতে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অবসর তো একদিন নিতেই হবে।’ আর তার পর দলের প্রধান কে হবেন সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী জানান, এটা ঠিক করবে দল। এখানে তার কিছু করার নেই। দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ীই দল চলবে।

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতি দল ঢেলে সাজানোর ব্যাপারে বলেন, আমাদের কাউন্সিলের সময় ঘনিয়ে আসছে। কাউন্সিল মানেই দল নতুন করে সাজানো। ইতিমধ্যে আমরা আটটি টিম করে দিয়েছি।

নিজের রাজনীতিতে আসার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কোনোদিন ভাবিনি দলের প্রেসিডেন্ট হবো। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর লন্ডনে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর প্রথম স্ট্যাটমেন্ট দেয় রেহানা।’

স্কুলজীবন থেকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, তার বয়স এখন ৭২ বছর। এর মধ্যে ৬০ বছর তিনি গভীরভাবে রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করেছেন। এজন্য রাজনীতিতে তিনি সবার চেয়ে প্রবীণ।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘নেতৃত্বে যাবো কোনোদিন চিন্তাই করিনি। কাজ করার করে গেছি। আমাকে যখন দলের সভাপতি করা হলো তখন সিদ্ধান্ত নিলাম দেশে আসব। দেশে এসে দায়িত্ব নিয়েছি, কাজ করেছি। ক্ষমতায় আসার পর দেশকে একটা মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছি।’

এ সময় তিনি মিডিয়ার ব্যাপারে তার আক্ষেপের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘কাজ করতে গিয়ে কোনোদিন মিডিয়ার আনুকূল্য পাইনি। সব সময় বৈরিতা পেয়েছি।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়