শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ১৮ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৪ দুপুর
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হস্তান্তরের আগেই ঝালকাঠি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ফাটল

মো. আল-আমিন : ঝালকাঠির রাজাপুরে ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে তিন তলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ব্যয় ধরা হয় ৩ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বাস্তবায়নে দায়িত্ব পায় স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর। নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের কারণে তৈরির পর পরই ভবনের বিভিন্ন স্থানে ফাঁটল দেখা দেয়। খসে পড়তে শুরু করে আস্তর খুলে পড়ে গেছে একটি জানালাও। যদিও মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে হস্তান্তরের আগেই ২০১৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঝালকাঠি ১ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন ভবনটির উদ্ভোধন করেন। উদ্ভোধনের দুই বছর পার হলেও এখনো ভবনটি হস্তান্তর করা হয়নি। এটিএন নিউজ

মুক্তিযোদ্ধারা জানান, যেহেতু এখনো এটা আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি তাই আমরা এখন কিছুই করতে পারছি না। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একটা প্রকল্পে এ রকম দুর্নীতি কখনো গ্রহণযোগ্য না। তারা ভবণটির দুর্নীতির তদন্ত ও ভবিষৎতে যেনো এ ধরনের দুর্নীতি না সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান।

এ সকল অভিযোগের মুখে ভবনটি পরিদর্শন করেন ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হক। এ সময় তিনি ভবণটির ঠিকাদারি রাজাপুর সদরের চেয়ারম্যানকে ভবনটি সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত করার নিদের্শ প্রদান করেন।

তবে জেলা প্রশাসকের কথায়ও কোনো কাজ হয়নি ভবণটি পড়ে আছে সেভাবেই। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান কোনো বক্তব্য প্রদান করেননি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়