শিরোনাম
◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধানের বিষয়ে যা জানালেন শিশির মনির ◈ বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠার চূড়ান্ত অনুমোদন ◈ ১৯ দিনে প্রবাসী আয় ২ বিলিয়ন ডলার ◈ ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে ককটেল নিক্ষেপ, আগুন ◈ জার্মা‌নি‌কে হা‌রি‌য়ে নারী কাবা‌ডি বিশ্বকা‌পের সেমিফাইনালের পথে ভারত ◈ ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবকে কেবল দুধেল গাভী হিসেবে দেখেন ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা ◈ নারী বিশ্বকাপ কাবা‌ডি‌তে চাই‌নিজ তাই‌পের কা‌ছে হে‌রে গে‌লো ইরান

প্রকাশিত : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল
আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আবুল কাসেম ফজলুল হক বললেন, দেশের গোটা শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষানীতিকে উন্নত করতে হবে

নাঈমা জাবীন : শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেছেন, বাংলাদেশকে বাংলাদেশের জনগণের রাষ্ট্ররূপে গড়ে তোলার এবং বাংলা ভাষাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষারূপে প্রতিষ্ঠা করার পথে অন্তরায়গুলো দূর করতে হবে। সূত্র : ভোরের কাগজ
তিনি আরও বলেন, যারা দ্বৈত নাগরিক, যাদের স্ত্রী অথবা স্বামী অথবা সন্তান দ্বৈত নাগরিক কিংবা বিদেশি নাগরিক, তারা যাতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপসচিব থেকে সচিব, জজকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইত্যাদি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হতে না পারেন, সংবিধানে তার বিধান রাখতে হবে। যারা তাদের সন্তানদের বিদেশে নাগরিক করার জন্য কিংবা বড় চাকরির জন্য ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষা দিতে চান, তাদের জন্য ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে ও-লেভেল, এ-লেভেল ইত্যাদি পড়ার সুযোগ অব্যাহত রাখতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র ও আরো কোনো কোনো রাষ্ট্র বাংলাদেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছে। সেগুলোকেও চলতে দিতে হবে। তবে ইংলিশ ভার্সন বিলুপ্ত করতে হবে এবং ইংরেজি ও আরো কয়েকটি ভাষা ভালো করে শেখার ব্যবস্থা সরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশে করতে হবে। দেশের গোটা শিক্ষা ব্যবস্থা ও শিক্ষা নীতিকে উন্নত করতে হবে। পাঠ্যসূচি, পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক উন্নত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, বিলিয়মান মাতৃভাষাসমূহকে রক্ষা করার চেষ্টা কারো জন্যই কল্যাণকর নয়। ‘আদিবাসী’দের চিরকালের জন্য ‘আদিবাসী’ করে রাখার সা¤্রাজ্যবাদী নীতি পরিহার্য। বাংলাদেশে পঁয়তাল্লিশটি ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক শতাংশের সামান্য বেশি। তাদের আছে পঁয়তাল্লিশটি ভাষা। যেসব ভাষার উন্নতি সাধন সম্ভব হবে না। এসব জনগোষ্ঠীর সার্বিক উন্নতির জন্য দরকার আর্থ-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সর্বাঙ্গীণ উন্নতির পরিকল্পনা ও কার্যক্রম। তাদের সন্তানদের জন্য বাংলা ও ইংরেজি শেখার সুযোগ বাড়াতে হবে এবং উন্নত করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়