শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল
আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আবুল কাসেম ফজলুল হক বললেন, দেশের গোটা শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষানীতিকে উন্নত করতে হবে

নাঈমা জাবীন : শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেছেন, বাংলাদেশকে বাংলাদেশের জনগণের রাষ্ট্ররূপে গড়ে তোলার এবং বাংলা ভাষাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষারূপে প্রতিষ্ঠা করার পথে অন্তরায়গুলো দূর করতে হবে। সূত্র : ভোরের কাগজ
তিনি আরও বলেন, যারা দ্বৈত নাগরিক, যাদের স্ত্রী অথবা স্বামী অথবা সন্তান দ্বৈত নাগরিক কিংবা বিদেশি নাগরিক, তারা যাতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপসচিব থেকে সচিব, জজকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইত্যাদি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হতে না পারেন, সংবিধানে তার বিধান রাখতে হবে। যারা তাদের সন্তানদের বিদেশে নাগরিক করার জন্য কিংবা বড় চাকরির জন্য ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষা দিতে চান, তাদের জন্য ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে ও-লেভেল, এ-লেভেল ইত্যাদি পড়ার সুযোগ অব্যাহত রাখতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র ও আরো কোনো কোনো রাষ্ট্র বাংলাদেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছে। সেগুলোকেও চলতে দিতে হবে। তবে ইংলিশ ভার্সন বিলুপ্ত করতে হবে এবং ইংরেজি ও আরো কয়েকটি ভাষা ভালো করে শেখার ব্যবস্থা সরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশে করতে হবে। দেশের গোটা শিক্ষা ব্যবস্থা ও শিক্ষা নীতিকে উন্নত করতে হবে। পাঠ্যসূচি, পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক উন্নত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, বিলিয়মান মাতৃভাষাসমূহকে রক্ষা করার চেষ্টা কারো জন্যই কল্যাণকর নয়। ‘আদিবাসী’দের চিরকালের জন্য ‘আদিবাসী’ করে রাখার সা¤্রাজ্যবাদী নীতি পরিহার্য। বাংলাদেশে পঁয়তাল্লিশটি ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক শতাংশের সামান্য বেশি। তাদের আছে পঁয়তাল্লিশটি ভাষা। যেসব ভাষার উন্নতি সাধন সম্ভব হবে না। এসব জনগোষ্ঠীর সার্বিক উন্নতির জন্য দরকার আর্থ-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সর্বাঙ্গীণ উন্নতির পরিকল্পনা ও কার্যক্রম। তাদের সন্তানদের জন্য বাংলা ও ইংরেজি শেখার সুযোগ বাড়াতে হবে এবং উন্নত করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়