মঈন মোশাররফ : তথ্যপ্রযুক্তি বিশে¬ষক এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর সাবেক সভাপতি ফাহিম মাশরুর বলেছেন, পর্নোসাইট গুলো বন্ধের ক্ষেত্রে টেলিকম কোম্পানিগুলো একটা বড় ভ‚মিকা রাখতে পারে। কারণ তাদের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেইতো এগুলো হয়। এখানে তাদের একট কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট আছে। বাংলাদেশে যে ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহার হয় তার ৫০ ভাগ হলো স্ট্রিমিং। আর স্ট্রিমিংএর একটি বড় অংশই হলো এই ধরণের সাইটের ব্যবহার।
বৃহস্পতিবার ডয়চে ভেলেকে তিনি আরো বলেন, টেলিকম কোম্পানিগুলো যত ডাটা বিক্রি করতে পারে ততই তাদের লাভ। তারা চাইলে এই সাইটগুলো বন্ধ করতে পারে। কিন্তু করেনা। উলটো তারা আরো উৎসাহিত করে। তবে এসব ক্ষেত্রে স্কুল, কলেজে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করা দরকার ।
তিনি বলেন, এই অভিযানে একদম যে কিছু হবেনা তা নয়, কিছুতো হবে । তবে যারা ব্যবহার করতে চায় তারা বিকল্প পথ খুঁজে নেবেই । এটা যে কীভাবে বন্ধ করা যাবে সেটাই এখন চিন্তার বিষয় । উল্লেখ্য অনলাইন পর্নোগ্রাফি মহামারি আকার ধারণ করছে । অল্পবয়স্করাও ব্যবহার করছে । কে যে কীভাবে ব্যবহার করে বোঝাও মুশকিল । তিনি জানান, ইউটিউবের কোনো লিংক বা কানেকটেড সাইট বন্ধ হলে ক্ষতি হতে পারে । গুগল, জিমেইলের সেবা ব্যাহত হতে পারে।