কে এম নাহিদ: একুশের গ্রন্থমেলায় প্রকাশ বেড়েছে পাঠকের আনাগোনা। উপন্যাস, গল্প, কবিতার বইয়ের পাশাপাশি ইতিহাসের বই থাকলেও পাঠক টানার ক্ষেত্রে এ ধরণের বই আসছে কম। একুশে গ্রন্থমেলার হাত ধরে উঠে আসে নতুন লেখক পাঠক। অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি ইতিহাস ভিত্তিক কিংবা দেশীয় সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যের বইও আসে গ্রন্থমেলায়। তবে ইতিহাসের বইয়ের পাঠক কী বাড়ছে? লেখক প্রকাশকদের মতে নতুন প্রজন্মকে ইতিহাস ঐতিহ্যের বইয়ের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে প্রয়োজন পারিবারিক পৃষ্ঠপোষকতা, সেই সঙ্গে প্রয়োজন ইতিহাসের বই এর যোগান বাড়ানো। ডিবিসি টিভি
লেখক মুকুল রায় বলেন, আমার মনে হয় যে, ছেলে মেয়েদের আগ্রহী করে তোলার দায়িত্ব কিন্তু বাবা মা’র। বাবা মা যদি বাড়িতে আলোচনা করেন যে, ইতিহাস, ঐতিহ্য, একাত্তরের যুদ্ধ। অর্থাৎ ইতিহাস ঐতিহ্য বাড়ি থেকেই চর্চা করা উচিত। লেখকরা বলছেন, ইতিহাস ঐতিহ্যের পাঠক তৈরিতে পারিবারিকভাবে চেষ্টা দরকার। লেখক প্রকাশকদের মতে নতুন প্রজন্মকে ইতিহাস ঐতিহ্যের বইয়ের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে প্রয়োজন পারিবারিক পৃষ্ঠপোষকতা।
ঐতিহ্য ব্যবস্থাপক আমজাদ হোসেন কাজল বলেন, ‘ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে আমাদের অনেক বই আছে। যেমন মোঘল সাম্রাজ্যের যে ইতিহাসের বইগুলো দেখা যায় সারা বছরই বিক্রি হয়। মুক্তিযুদ্ধেরও নানা বই আছে। মেলায় ১১ দিনে ইতিহাসের বই এসেছে ৩০টি। মেলায় ইউপিএল, কথাপ্রকাশ, পাঞ্জেরি, ঐতিহ্যসহ বিভিন্ন স্টলে পাওয়া যাচ্ছে ইতিহাসের বই।
আপনার মতামত লিখুন :