শিরোনাম
◈ পারস্পরিক শুল্ক সংকট: চূড়ান্ত দর-কষাকষিতে বাংলাদেশ ◈ আরব আমিরাতের আবুধাবিতে প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্যবদল: লটারিতে জিতলেন ৮০ কোটি টাকা ◈ ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ১১৮, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস ◈ ‘মব এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী’ ◈ হোটেলে নারীকে মারধর করা বহিষ্কৃত যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তারের চেষ্টায় পুলিশ ◈ বনানীর জাকারিয়া হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর যুবদল নেতার হামলা, ভিডিও ◈ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ ◈ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ ◈ তিন দিনের ছুটিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পাবেন না যারা ◈ উচ্চ ও নিম্ন আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন

প্রকাশিত : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:১৪ সকাল
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবশেষে ময়ূর নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু

শরীফা খাতুন শিউলী, খুলনা প্রতিনিধি: দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে খুলনার ময়ূর নদীর দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে মহানগরীর প্রবেশদ্বার গল্লামারী ব্রীজের পশ্চিম পাশে ময়ূর নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।

অভিযানের নদীর দুই পাড়ের অবৈধ কাঁচা, সেমিপাকা, পাকা স্থাপনা ক্রেন দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। উচ্ছেদের শুরুতেই গল্লামারী বাজারের কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হয়। এসময় পুলিশ, সিটি কর্পোরেশন এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মী উচ্ছেদ অভিযানে অংশ নেন।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন খুলনা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বটিয়াঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেবাশীষ চৌধুরী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো দেলোয়ার হোসেন, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খান মাসুম বিল্লাহ প্রমুখ।

খুলনা জেলা প্রশাসন, খুলনা সিটি কর্পোরেশন (কেসিসি), পানি উন্নয়ন বোর্ড, এলজিইডি ও সেটেলমেন্ট অফিস যৌথভাবে দখলমুক্ত করার কাজ বাস্তবায়ন করছে। তিনটি পদক্ষেপের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে কাজগুলো সম্পন্ন হবে। উচ্ছেদ কার্যক্রম সফল করার জন্য ১১ সদস্য বিশিষ্ট টেকনিক্যাল কমিটি এবং ২৫ সদস্য বিশিষ্ট উদ্ধার কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এর আগে সোমবার (০৪ জানুয়ারি) খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন মহানগরীর অভ্যন্তরীণ ও পার্শ্ববর্তী খালসমূহের বর্তমান অবস্থা সরেজমিন পরিদর্শন করেন ।

জানা যায়, প্রভাবশালীরা স্রোতহীন ময়ূর নদীতে খুব সহজেই পাটা ও বাঁধ দিয়ে প্রতিদিনই দখল কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। পৈত্রিক সম্পত্তির মতো গাছপালা লাগানো ও চাষাবাদসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা, এমনকি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পাকা বাড়ী-ঘর ভবন নির্মাণ করেছিলেনও অনেকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়