শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:০৬ সকাল
আপডেট : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘হ’ আর ‘হ্যাঁ’ এর মধ্যে অনেক ফরাক

পরিমল মজুমদার মুকুল

১. সীমান্তে দুই হাজার ওয়াটের হ্যালোজেন লাইট জ্বালিয়ে সার্চ করে বিএসএফ। তাহলে ইন্ডিয়া থেকে গরু আসে কেমনে? উত্তর দেন সীমান্তের বাসিন্দারা। কাঁটাতারের বেড়া পার হয়ে, নদী দিয়ে। তখন বিএসএফ-বিজিবি ছাড় দেয়। বাংলাদেশে বিজিবির তত্ত¡াবধানে কাস্টমস হয়। খালি কী গরু আসে? উত্তর- না, কী দরকার সেইটাও আসে।
২. তাহলে অবৈধভাবে, চোরাচালানের মাধ্যমে আনলেও ট্যাক্স দিলে সব ঠিক? উত্তর- হ। তাহলে বিএসএফ গুলি করে মানুষ মারে কেন? উত্তর- টাকার ভাগ না পেলে।
৩. চোরাচালানিরা গরু কেনে যে টাকা দিয়ে, সেটা কী বৈধভাবে ইন্ডিয়ায় যায়? উত্তর- না, হুন্ডির মাধ্যমে। এখানে এক বাড়িতে টাকার হাট বসে। হুন্ডি কী বৈধ? উত্তর- না।
৪. এবার তো সীমান্তের চরে বাদামের ফলন ভালো হয়েছে। উত্তর- হ, বিএসএফ রাতে পাওয়ারি লাইট জ্বালায়। দিনের মতো আলো হয়। আমাদের বাদাম ক্ষেত ওরা পাহারা দেয়। আমিও বলি, হ। আমি বুঝি- ‘হ’ আর ‘হ্যাঁ’ এর মধ্যে অনেক ফারাক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়