শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২০ সকাল
আপডেট : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে যোগাযোগ কার্যক্রম বাড়াতে হবে : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

স্বপ্না চক্রবর্তী : নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে যোগাযোগ কার্যক্রম বাড়ানোর উদ্যাগ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, নেট মিটারিং জনপ্রিয় করতে সচেতনতা বাড়ানো জরুরী। জনগণ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ চায়। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর সাথে সাথে সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে। সকল উন্নয়ন কাজে পরিবেশকে সাথে নিয়ে জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছি আমরা।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘রিনিউয়েবল এনার্জি এবং এনার্জি এফিশিয়েন্সি প্রকল্প (রিপ)’ এর প্রথম পর্যায়ের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, জিআইজেড ও স্রেডা যে কাজ করছে তার পরিধি বাড়াতে হবে। ‘গ্রিন ফান্ড’ বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান যেন পায় তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সমন্বয় করা যেতে পারে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ি কার্যক্রম ব্যাপক হারে বাড়াতে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা বাড়ানোর অহ্বান জানান তিনি।
রিনিউয়েবল এনার্জি এবং এনার্জি এফিশিয়েন্সি (রিপ) প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেছে জার্মান উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জিআইজেড এবং বাংলাদেশ সরকারের টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা)। জার্মান ফেডারেল মিনিস্ট্রি ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (বিএমজেড) এর পক্ষ থেকে জিআইজেড ২০০৪ সাল থেকে বাংলাদেশে টেকসই জ্বালানির প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার জন্য কারিগরি সহায়তা করে আসছে।

এসময় প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘রিপ’ প্রকল্পটি বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তি এবং জ্বালানি দক্ষতার প্রসারের উদ্দেশ্যে স্থানীয় চাহিদার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কারিগরি সমাধান প্রবর্তনে সচেষ্ট ছিল। প্রতিটি নতুন প্রযুক্তি প্রবর্তনের পূর্বে প্রকল্পটি পরীক্ষামূলক ‘পাইলট’ কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে এবং মাঠপর্যায়ে তার কার্যকারিতা ও প্রহণযোগ্যতা যাচাই করে। উদ্যোগগুলি যাতে টেকসই হয়-এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাদের দক্ষতাবৃদ্ধি, এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির জন্য অর্থায়ন সহজ করার জন্যেও প্রকল্পটি কাজ করেছে।

বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ও স্রেডার চেয়ারম্যান মো. হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস, জার্মান এ্যাম্বাসীর ডেভলপমেন্ট করর্পোরেশনের প্রধান এ্যান্ড্রেয়াস হার্টম্যান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়