শিরোনাম
◈ ‌সি‌লেট ও রাজশাহীর ম‌্যাচ দি‌য়ে শুক্রবার পর্দা উঠ‌ছে বিপিএলের ◈ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের সংকট তীব্র হচ্ছে সহিংস বিক্ষোভে  ◈ পরবর্তী ৫ দিনে ঘন কুয়াশার শঙ্কা: বিমান–নৌ–সড়ক চলাচলে সতর্কতা ◈ মালদ্বী‌পের কাবা কা‌পে আফগানিস্তানকে হারিয়ে তৃতীয় বাংলাদেশ ◈ ‌মে‌হে‌দি হাসান মিরাজ বি‌পিএ‌লে সি‌লেট দ‌লের অধিনায়ক  ◈ বিপিএল টেকনিক্যাল কমিটিতে মিনহাজুল আ‌বে‌দিন নান্নু  ◈ ঢাবিতে বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ, পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা ◈ ৬ ঘণ্টা পর শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক ◈ উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন ◈ আসন সমঝোতা নিয়ে চরম বিপাকে জামায়াত, ৩৪৮ আসন চায় শরিকরা

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০২:৫৩ রাত
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০২:৫৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গালভরা প্রতিবেদন সবাই দিতে পারে : দুদক চেয়ারম্যান

নিউজ ডেস্ক: ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি'র (জিএফআই) প্রতিবেদন প্রসঙ্গে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, ‘গালভরা প্রতিবেদন' সবাই দিতে পারে। কারা কীভাবে কোথায় অর্থপাচার করছে সবকিছু সুনির্দিষ্ট বলতে হবে। তা না-হলে, এই মহাসমুদ্রে দুদক কাকে ধরবে?

টিআইবি ও জিএফআই’র প্রতিবেদন নিয়ে মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) সেগুনবাগিচায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘গালভরা প্রতিবেদন' সবাই দিতে পারে। তাদের বলতে হবে কোন সরকারি কর্মকর্তা, কোন রাজনৈতিক দলের নেতা দুর্নীতি করছে। কারা কীভাবে কোথায় অর্থপাচার করছে। সবকিছু সুনির্দিষ্ট বলতে হবে। তা না হলে, এই মহাসমুদ্রে দুদক কাকে ধরবে?

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কারা দুর্নীতি করেছে, কোথায় কোন খাতে দুর্নীতি হয়েছে, টাকার অংকে তা কত, এসব যদি প্রতিবেদনে না থাকে তাহলে তা বিশ্বাসযোগ্য হবে না।

তিনি আরও বলেন, নিশ্চয়ই তাদের কাছে ‘ফ্যাক্টস অ্যান্ড ফিগার' আছে। তবে তাদের প্রতিবেদন এখনও আমরা হাতে পাইনি। তাদেরকে আমরা আগেও বলেছি, প্রতিবেদন তৈরিতে আপনারা কোন্ গবেষণা পদ্ধতি অনুসরণ করেন, আমাদের জানান।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ জানায়, ২০১৮ সালে দুর্নীতির ধারণা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম। এর আগে সোমবার ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান জিএফআই তাদের গ্লোবাল রিপোর্টে জানায়, ২০১৫ সালেই বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়