শিরোনাম
◈ রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে শুরু হচ্ছে উচ্চচাপ বাষ্প নির্গমন পরীক্ষা—বিকট শব্দ হলেও জনসাধারণের জন্য ঝুঁকি নেই ◈ রোবট-ড্রোনে মেট্রোরেল নিরাপত্তা: চীনের আধুনিক রক্ষণাবেক্ষণ প্রযুক্তি থেকে শিখতে পারে বাংলাদেশ (ভিডিও) ◈ এবার আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করবে পাকিস্তান, তেল অনুসন্ধান জোরদার ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনা ‘মানুষের ঈদের দিন’: আপিল বিভাগের রায়ে জয়নুল আবেদীনের প্রতিক্রিয়া ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল নিয়ে যা বললেন আমীর খসরু ◈ পা‌কিস্তান ক্রিকেট বোর্ড থে‌কে স‌রে দাঁড়া‌লে আজহার আলি ◈ ‘শিবির’ মন্তব্য ভাইরাল: ধানমন্ডি ৩২-এর ঘটনার ব্যাখ্যায় সমালোচনার মুখে এডিসি মাসুদ আলম ◈ ‘অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ক্ষতি সবার’, ককটেল হামলার পর কঠোর বার্তা ডিএমপি কমিশনারের ◈ কুমিল্লায় টাউন হল মাঠে বিএনপির দুই পক্ষের সমাবেশ ডাকায় উত্তেজনা, প্রশাসনের নির্দেশ—না সরালে ১৪৪ ধারা ◈ ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্বে সৎ ও নিরপেক্ষ ওসি খুঁজছে পুলিশ সদর দপ্তর

প্রকাশিত : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৫:১৪ সকাল
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৫:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘পানামা পেপারসে আসা নাম বিষয়ে অনুসন্ধান করেছে দুদক’ : অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম

আশিক রহমান : এখন পর্যন্ত পানামা পেপারসের তালিকায় যাদের নাম এসেছে তাদের বিষয়ে একটা অনুসন্ধান করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কিন্তু তদন্তের সর্বশেষ কি অবস্থা আমি জানি না। এমন তথ্য জানিয়েছেন দুদকের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম।

আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি পানামা, প্যারাডাইসসহ বিভিন্ন তালিকায় সেসব বাংলাদেশির নাম এসেছে তাদের বিরুদ্ধে অতিসত্বর, দ্রুত অনুসন্ধান করা দরকার। কমিশনের অনুসন্ধানগুলো হওয়া উচিত দৃশ্যমানভাবে।

তিনি আরও বলেন, পানামাসহ বিভিন্ন তালিকায় নাম আসাদের বিরুদ্ধে দুদক অ্যাকশনে যাবে কি না কিংবা কবে যাবে বলতে পারছি না। কারণ আমি একজন আইনজীবী। দুদক আমার ক্লায়েন্ট। আমাকে যে মামলাটা দেওয়া হয় সেটিই পরিচালনা করি। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের সিদ্ধান্তের কথা তো আমি বলতে পারি না। আমি নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কেউ নই। এ বিষয়ে প্ল্যান আছে কিনা দুদকই ভালো বলতে পারবে।

অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম বলেন, পানামা পেপারসহ বিভিন্ন তালিকায় নাম আসাদের বিষয়ে যদি দুদক অনুসন্ধান করে থাকে তাহলে সেটা আরও দৃশ্যমান হওয়া উচিত যাতে সাধারণ মানুষ জানতে পারে কারা দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও এ ব্যাপারটা খতিয়ে দেখতে পারে, তাদের আলাদা একটা সেল রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তো রয়েছেই। এখানে মানি লন্ডারিং হলো কিনাসহ অনেককিছুই দেখার আছে। অনেক কাজ করারও সুযোগ রয়েছে এখানে। ঘাঁটাঘাঁটি করে তা বের করতে হবে। সত্যটা বের হয়ে আসা উচিত।

তিনি বলেন, তালিকায় যাদের নাম এসেছে, তারা কে, কোথায় কি ব্যবসা করে, কী ধরনের ব্যবসা করে তা খতিয়ে দেখা দরকার। এভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে, এটা তো ভালোভাবে দেখা দরকার।

তিনি আরও বলেন, এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো ব্যাপার থাকে, ঘুষ, দুর্নীতি থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যেতে পারবে দুদক। তবে তা দুদকের সিডিউল ভুক্ত হতে হবে। দুদকের তফসিলে কিছু ধারা রয়েছে, সেই ধারা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। দুদকের তফসিল ভুক্ত ধারায় যদি অপরাধগুলো পড়ে তাহলে এ নিয়ে কাজ করতে পারবে তারা, তা না হলে নয়। তবে পানামা পেপারসসহ সেসব তালিকায় বাংলাদেশিদের নাম এসেছে আমার মনে হয় দুদকের আইনের আওতায় তা পড়বে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়