শিরোনাম
◈ নির্বাচন-গণভোট একই দিনে: ইসিকে এমপাওয়ার করতে আসছে নতুন আইন ◈ বাণিজ্য, শিক্ষা, সংযোগে নতুন উদ্যোগ—ভুটান প্রধানমন্ত্রীর সফরে উভয় দেশের সন্তোষ ◈ স্থলপথে গত বছরে ভারত ভ্রমণ ১৮ লাখ ৫৯ হাজার; রাজস্ব আয় প্রায় ১৫০ কোটি টাকা ◈ বাংলাদেশে কম্পনের পর কম্পন—কেন হচ্ছে, কী বলছে বিশেষজ্ঞরা ◈ চরম নাটকীয়তার পর পাকিস্তানের কাছে সুপার ওভারে হে‌রে গে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশকে কর্মী নিয়োগ নিয়ে সুখবর দিল সৌদি আরব ◈ খালেদা জিয়ার হার্ট ও ফুসফুসে ইনফেকশন হয়েছে, আগামী ১২ ঘন্টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: ডা. সিদ্দিকী (ভিডিও) ◈ যে কারণে ক্ষমা চাইলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল! ◈ ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ শিলান্যাস ঘোষণা নিয়ে চরম রাজনৈতিক উত্তেজনা ◈ বিজয় দিবসকে সামনে রেখে তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে

প্রকাশিত : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৫:১৪ সকাল
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০৫:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘পানামা পেপারসে আসা নাম বিষয়ে অনুসন্ধান করেছে দুদক’ : অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম

আশিক রহমান : এখন পর্যন্ত পানামা পেপারসের তালিকায় যাদের নাম এসেছে তাদের বিষয়ে একটা অনুসন্ধান করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কিন্তু তদন্তের সর্বশেষ কি অবস্থা আমি জানি না। এমন তথ্য জানিয়েছেন দুদকের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম।

আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি পানামা, প্যারাডাইসসহ বিভিন্ন তালিকায় সেসব বাংলাদেশির নাম এসেছে তাদের বিরুদ্ধে অতিসত্বর, দ্রুত অনুসন্ধান করা দরকার। কমিশনের অনুসন্ধানগুলো হওয়া উচিত দৃশ্যমানভাবে।

তিনি আরও বলেন, পানামাসহ বিভিন্ন তালিকায় নাম আসাদের বিরুদ্ধে দুদক অ্যাকশনে যাবে কি না কিংবা কবে যাবে বলতে পারছি না। কারণ আমি একজন আইনজীবী। দুদক আমার ক্লায়েন্ট। আমাকে যে মামলাটা দেওয়া হয় সেটিই পরিচালনা করি। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের সিদ্ধান্তের কথা তো আমি বলতে পারি না। আমি নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কেউ নই। এ বিষয়ে প্ল্যান আছে কিনা দুদকই ভালো বলতে পারবে।

অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম বলেন, পানামা পেপারসহ বিভিন্ন তালিকায় নাম আসাদের বিষয়ে যদি দুদক অনুসন্ধান করে থাকে তাহলে সেটা আরও দৃশ্যমান হওয়া উচিত যাতে সাধারণ মানুষ জানতে পারে কারা দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও এ ব্যাপারটা খতিয়ে দেখতে পারে, তাদের আলাদা একটা সেল রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তো রয়েছেই। এখানে মানি লন্ডারিং হলো কিনাসহ অনেককিছুই দেখার আছে। অনেক কাজ করারও সুযোগ রয়েছে এখানে। ঘাঁটাঘাঁটি করে তা বের করতে হবে। সত্যটা বের হয়ে আসা উচিত।

তিনি বলেন, তালিকায় যাদের নাম এসেছে, তারা কে, কোথায় কি ব্যবসা করে, কী ধরনের ব্যবসা করে তা খতিয়ে দেখা দরকার। এভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে, এটা তো ভালোভাবে দেখা দরকার।

তিনি আরও বলেন, এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো ব্যাপার থাকে, ঘুষ, দুর্নীতি থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যেতে পারবে দুদক। তবে তা দুদকের সিডিউল ভুক্ত হতে হবে। দুদকের তফসিলে কিছু ধারা রয়েছে, সেই ধারা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। দুদকের তফসিল ভুক্ত ধারায় যদি অপরাধগুলো পড়ে তাহলে এ নিয়ে কাজ করতে পারবে তারা, তা না হলে নয়। তবে পানামা পেপারসসহ সেসব তালিকায় বাংলাদেশিদের নাম এসেছে আমার মনে হয় দুদকের আইনের আওতায় তা পড়বে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়