শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২২% বৃদ্ধি, চীনের হারানো অর্ডার এলো দেশে ◈ বিরল দৃশ্যের অবতারণা, কাবা ঘরের ওপর নেমে এলো চাঁদ ◈ ফজলুর রহমানকে গালি দিয়ে স্লোগান দেওয়া সেই ফারজানা ১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার (ভিডিও) ◈ মাহফুজ আলমের ওপর হামলা চেষ্টা, লন্ডন পুলিশকে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান অন্তর্বর্তী সরকারের ◈ সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই ◈ বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে যে নতুন নির্দেশনা ◈ জনগণ রায় দিলে ৫ বছরেই দেশের ইতিবাচক পরিবর্তন করা সম্ভব: জামায়াত আমীর ◈ সহকারী শিক্ষকদের জন্য নতুন নির্দেশনা, সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দিতে হবে যেসব তথ্য ◈ রাতে ঢাকাবাসীর জন্য দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ ডাকসুর পর জাকসুতেও শিবিরের জয়জয়কার

প্রকাশিত : ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮, ১২:৫৭ দুপুর
আপডেট : ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮, ১২:৫৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তথ্য গোপন করার অভিযোগে মির্জাগঞ্জের ইউএনওকে তথ্য কমিশনের সমন জারি

উত্তম গোলদার, পটুয়াখালী : পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রকল্পে তথ্য গোপন রেখে, মনগড়া তথ্য প্রদান করার অভিযোগে মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তথ্য কমিশন থেকে সমন জারি করা হয়েছে।

আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকাস্থ তথ্য কমিশন অফিসে স্ব-শরীরে হাজির হয়ে অভিযোগের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এশিয়ান টিভি ও ভোরের পাতা পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি মো. আবুল হোসেন তালুকদারের অভিযোগের ভিত্তিতে গত ৯ জানুয়ারি তথ্য কমিশনের গবেষণা কর্মকর্তা রাবেয়া হেনা এ সমন জারি করেন।

অভিযোগে জানা গেছে, মির্জাগঞ্জ উপজেলায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) কর্তৃক ২০১৫-১৬ ও ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে কত টাকা বরাদ্ধ প্রদান করা হয় ও উপজেলা প্রকৌশলীর ভবনের উপরে ২টি রুম বর্ধিত করনের কাজ না করে ঠিকাদার কর্তৃক ৪০ লাখ টাকার বিল উত্তোলন এবং ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে উপজেলা অডিটরিয়াম নির্মাণ কাজের জুন ক্লোজিনের নামে টাকা ফেরৎ যাওয়ার অযুহাত দেখিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা প্রকৌশলী এলজিইডি ও উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা উত্তোলন করে রাখেন। তা নিয়ম বর্হিভূত কিনা এবং বর্তমানে ওই টাকা কোনো অবস্থায় আছে তা জানতে চাওয়া হয় তথ্য অধিকার আইনে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ্ মো. রফিকুল ইসলাম আবেদনকারী এশিয়ান টিভি ও ভোরের পাতা’র পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি মো. আবুল হোসেন তালুকদারকে তথ্য না দিয়ে তালবাহানা করে দেড় মাস পরে তথ্য প্রদান করেন। তাকে ভুল তথ্য দেয়ায় আবেদনকারী সংক্ষুদ্ধ হয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে আপিল আবেদন করেন। আপিলে কোন প্রতিকার না পেয়ে আবেদনকারী তথ্য কমিশন বরাবরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। তথ্য কমিশন বিষয়টি নিষ্পত্তিকরণের উদ্দেশ্যে আবেদনটি গ্রহণ করে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি তথ্য কমিশন অফিসে হাজির হয়ে ব্যক্তিগত ভাবে অথবা মনোনীত আইনজীবির মাধ্যমে জবাব দেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সমন জারি করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়