শিরোনাম
◈ জন্মহার বাড়াতে মরিয়া চীন সরকার, সন্তান হলেই দেয়া হ‌বে মোটা অর্থ ◈ সি‌রি‌জে টি‌কে থাক‌তে আজ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে ঘু‌রে দাঁড়া‌তে চায় বাংলা‌দেশ ◈ আবার আগ্রাসী হ‌লে মান‌চিত্র থে‌কে ইসরাইলের নাম মু‌ছে ফেল‌বে ইরান : প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ◈ এজবাস্টন টে‌স্টে ইংল্যান্ডের লড়াই, শক্ত অবস্থানে ভারত ◈ শান্ত‌কে বাই‌রে রে‌খে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের স্কোয়াড ঘোষণা বি‌সি‌বির ◈ পোশাক খাত: ঘুরে দাঁড়ানোর বছরেও শেষ মুহূর্তের অশনি সংকেত ◈ ট্রাম্পের শুল্ক নীতির জবাবে ভারতে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা ◈ সংলাপ চলছেই, ঐকমত্য আটকে আছে শর্ত আর সংশয়ে ◈ ট্রাম্পের ৫ দিনের আলটিমেটাম: বাণিজ্য চুক্তি না হলে ৭০% শুল্কারোপের হুঁশিয়ারি ◈ আওয়ামী লীগ কার্যালয় পরিণত ‘ভুতুড়ে ভবনে’: গুলিস্তানে পরিত্যক্ত ভবনে মলমূত্রের দুর্গন্ধ, মাদক-জুয়ার আড্ডার অভিযোগ

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৩:০১ রাত
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৩:০১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হৃদরোগ দূর করতে হাদীসের চিকিৎসা

সাইদুর রহমান : হৃদরোগ মানুষের জটিল রোগের অন্যতম। হৃদপিন্ড সুস্থ থাকলে তো মানুষ সুস্থ। হাদীস শরীফে মানুষের এই অন্যতম জটিল রোগের চিকিৎসা বলে দেয়া হয়েছে।

অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ মোতাবেক হাদীসের উপর আমল করলে অবশ্যই ফল পাওয়া যাবে। তাছাড়া হাদীসে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যাওয়ারও কথা বলা হয়েছে।

হযরত সা‘দ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি অসুস্থ হলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দেখতে আসলেন এবং আমার বুকে তাঁর হাত রাখলেন। আমি আমার হৃদয়ে তাঁর হাতের শীতলতা অনুভব করলাম। অতঃপর তিনি বললেন, তুমি হৃদরোগী, তুমি সাকীফ গোত্রের হারিস ইবনু কালাদাহর নিকট যাও; কারণ সে এসব রোগের চিকিৎসা করে। সে যেন মদীনার আজওয়া খেজুর থেকে সাতটি খেজুর নিয়ে বীচিসহ চূর্ণ করে সেগুলো তোমার মুখে ঢেলে দেয়। (আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৮৭৫, মিশকাত ৪২২৪)

আজওয়া খেজুরের উপকারিতা সর্ম্পকে আরেক হাদীসে এসেছে,আমির ইবনু সা‘দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রহ.) থেকে নিজের পিতার সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যহ সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোনো ধরণের বিষ ও যাদু তাকে ক্ষতি করতে পারবে না। (বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ , হাদীস নং ৩৮৭৬)

তাছাড়া আলজিভ ফোলা সম্পর্কেও হাদীসে চিকিৎসার কথা এসেছে। উম্মু কায়িস বিনুত মিহসান (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আমার ছেলেকে নিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গেলাম। তার আলজিভ ফুলে ব্যাথা হওয়ায় আমি তাতে মালিশ করেছিলাম। তিনি বললেনঃ আলজিভ ফোলার কারণে তোমরা তোমাদের সন্তানদের গলায় চাপ দিয়ে তাদের কষ্ট দিচ্ছো কেন? তোমরা উদ হিন্দী ব্যবহার করো; কেননা সাত প্রকার ব্যাধিতে তা উপকারী। শিশুদের আলজিভ ফুলে ব্যথা হলে তা ঘষে গুড়া করে পানির সঙ্গে মিশিয়ে নাকের ভেতর ফোটায় প্রবেশ করাবে এবং ফুসফুস আবরক ঝিল্লীর প্রদাহ হলেও এভাবে তা পান করাতে হবে।

ইমাম আবূ দাঊদ (রহ.) বলেন, অর্থাৎ ঊদ (কাঠ) হলো এক প্রকার সুগন্ধি কাঠ। (বুখারি, মুসলিম , আবু দাউদ , হাদীস নং ৩৮৭৭)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়