শিরোনাম
◈ ডায়াবেটিস, স্থূলতা ও হৃদ্‌রোগ থাকলে অভিবাসীদের ভিসা নাও দেওয়া হতে পারে: ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন নির্দেশনা ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ ◈ গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহর খোঁজ নিলেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দ্রুত সুস্থতা কামনা ◈ ভারতীয় সীমান্তে সক্রিয় চক্র, দেখতে আসল কিন্তু জাল টাকা! (ভিডিও) ◈ নিউ ইয়র্কের মেয়র মামদানি উগান্ডার ক্রিকেট লিগে খেলেছেন ◈ জামায়াত নেতার ‘নো হাংকি পাংকি’ বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করলেন মাসুদ কামাল ◈ ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডর: বাংলাদেশ ঘিরে কৌশলগত চাপ বাড়াতে ভারতের নতুন পদক্ষেপ ◈ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাব নিয়ে ঢাকায় হবে সুপার কাপ ফুটবল  ◈ ‌ক্রিশ্চিয়া‌নো রোনালদোর কাছে সৌদি আর‌বের চেয়ে স্পেনে গোল করা সহজ ◈ কয়েকশ কারখানা বন্ধ ও লাখো শ্রমিক বেকার, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের

প্রকাশিত : ১২ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৯:৪৪ সকাল
আপডেট : ১২ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৯:৪৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৭ কিশোরী পালানোর প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি

জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া: নিরাপত্তকর্মীদের গাফিলতির কারণে চট্টগ্রামের হাটহাজারী সেফ হোম থেকে ৭ জন কিশোরী পালিয়েছে। আর এর প্রমাণও পেয়েছে তদন্ত কমিটি। পাশাপাশি তারা দায়ী করেছে উপ-তত্ত্বাবধায়ককেও।

সেফ হোম থেকে ৭ জন কিশোরী পালানোর ঘটনায় প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনার সময় যুথী ও অনিমা নামে দুই আনসার সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকলেও অনিমা ছিলেন অনুপস্থিত। যুথীও নির্ধারিত স্থানে দায়িত্ব পালন না করে ঘুমাচ্ছিল্লেন হেফাজতিদের সঙ্গে। একই সময় আয়া ও রান্নার দায়িত্বে থাকা নুর নাহার ও কোহিনুর নামে দুই কর্মচারীও তাদের দায়িত্ব পালন করছিলেন না।

পুরো ঘটনায় গাফেলতির জন্য উপ-তত্ত্বাবধায়ককের পাশাপাশি পুলিশ সদস্যদেরও দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এ ঘটনায় কর্মচারীদের সাথে সংঘবদ্ধ দালালচক্রের যোগাযোগ থাকতে পারে বলেও ধারণা তদন্ত কমিটির।

তদন্ত কমিটির প্রধান ড. নাজনীন কাউসার চৌধুরী বলেন, এখানে যারা দায়িত্বে ছিল তারা দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। এটা তদন্ত করে দেখছি। খুব দ্রুত এর সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করা হবে।

কিশোরীদের মধ্যে ৬ জন মামলার ভুক্তভোগী এবং একজন হত্যা মামলায় অভিযুক্ত। তাদের ফিরিয়ে আনতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার রেজাউল মাসুদ বলেন, দুইজন আনসার সদস্য এবং রোস্টার অনুযায়ী যারা দায়িত্বে ছিল তাদের গাফিলতির কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু আমরা তাদেরকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।

হাটহাজারী সেফ হোমটিতে মোট ৫৬ জন কিশোরীকে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে সমাজসেবা অধিদপ্তর।

সূত্র : ইন্ডিপেন্ডে নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়