শিরোনাম
◈ আ.লীগ বা সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধ হতে পারে: আসিফ নজরুল ◈ ভারত বলছে তিনটি সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, পাকিস্তানের অস্বীকার ◈ যুবলীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগ নয়, নিষিদ্ধ করতে হবে আ.লীগকে: নাহিদ ইসলাম ◈ সেলিনা হায়াৎ আইভীর বাড়িতে পুলিশ (ভিডিও) ◈ লাহোরে পাল্টা আঘাত হেনে পাকিস্তানকে জবাব দিয়েছে ভারত ◈ পোপ ফ্রান্সিসের উত্তরসূরি হলেন আমেরিকান রবার্ট প্রিভোস্ট ◈ নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ ◈ আজ রাতেই ফয়সালা হবে আওয়ামী লীগের বিষয়ে: নাহিদ ইসলাম ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে হাসনাতের নেতৃত্বে বিক্ষোভ, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী ◈ ভারতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

প্রকাশিত : ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০২:২৮ দুপুর
আপডেট : ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০২:২৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মঙ্গলগ্রহে রোভার চালিয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় তরুণী

ইমরুল শাহেদ: [২] নাসার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ‘রকেট সায়েন্টিস্ট’ অক্ষতা কৃষ্ণমূর্তি মঙ্গলগ্রহে রোভারের পরিচালনা করে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন। ১৩ বছর আগে রকেট বিজ্ঞানী হওয়ার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন অক্ষতা। লক্ষ্য ছিল নাসায় চাকরি করার। তার সেই লক্ষ্য পুরণ হয়েছে। তিনি এখন নাসার স্থায়ী চাকরিজীবী। মঙ্গলের বুকে নাসার যে রোভার চলে ফিরে বেড়াচ্ছে, তার চাবিকাঠি এই ভারতীয় বৈজ্ঞানিকের হাতে। সূত্র: আজকাল

[৩] শুধু কি মঙ্গল? অক্ষতা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রয়েছেন নাসার আরও একাধিক মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত ‘হাই ভোল্টেজ’ প্রকল্পের রূপায়ণে। আর তা করতে গিয়ে অক্ষতা হয়ে উঠেছেন প্রথম ভারতীয় মহিলা, যিনি নাসার ড্যাশবোর্ডে বসে মঙ্গলগ্রহে রোভারের পরিচালনা করলেন সফলভাবে। যা এতদিন ছিল অভূতপূর্ব।

[৪] এখন থেকে ১৩ বছর আগে নাসায় প্রথম চাকরিতে ঢোকেন অক্ষতা। তিনি লিখেছেন, ‘১৩ বছর আগে নাসায় কাজে যোগ দিই। মঙ্গলগ্রহে বিজ্ঞান এবং রোবোটিক্স অপারেশনের অংশ হব, এই স্বপ্ন ছাড়া আর কোনও কিছুই তখন আমার মাথায় ছিল না। যাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল, আমার কথা শুনে প্রত্যেকেই বলেছিলেন, এই কাজ আমার পক্ষে অসম্ভব। আমি যেন নিজের ‘ফিল্ড’ বদল করে নিই।’

[৫] অক্ষতাকে ভয় পাওয়ানো যায়নি। নিজের লক্ষ্য থেকে একটুও সরে আসেননি নাসার রকেট বিজ্ঞানী। কারও কথা না শুনে, তিনি নিজের কাজে আরও মনোনিবেশ করেন। লড়াইটা যেন এক ধাক্কায় আরও খানিকটা কঠিন হয়ে গিয়েছিল অক্ষতার কাছে। অক্ষতার মতে, বাইরের লোকের কথা না শুনে স্রেফ নিজের কাজটা মন দিয়ে করে যেতে হবে। তাহলেই দিনের শেষে আপনার সমালোচকদের আপনি ভুল প্রমাণ করার জায়গায় পৌঁছতে পারবেন। অক্ষতা তার পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন ‘ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’ (এমআইটি) থেকে।

আইএস/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়