শিরোনাম
◈ নতুন সংবিধান প্রণয়ন সময়সাপেক্ষ ব্যাপার: আসিফ নজরুল ◈ নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম ঢাকা রেঞ্জে চলবে না: ডিআইজি রেজাউল ◈ সাময়িকভাবে সরকারি মালিকানায় নেওয়া যাবে যেকোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, অধ্যাদেশ জারি ◈ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায় বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ (ভিডিও) ◈ তাপপ্রবাহ চলছে দেশজুড়ে, স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া অফিস ◈ রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ ◈ বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চায় যুক্তরাষ্ট্র, তারপর আলোচনা শুরু ◈ আ. লীগের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে অনলাইনেও, পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি ◈ ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে কাজ করব: ট্রাম্প

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২৩, ০৪:০৬ দুপুর
আপডেট : ২৪ মে, ২০২৩, ০২:২৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ষোল বছর পর জাদুঘরে গিয়ে নিজের হৃৎপিণ্ড দেখলেন ব্রিটেনের তরুণী!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বৃটেনের বাসিন্দা জেনিফার সাটন। বয়স ৩৮ বছর। যার হৃদপিণ্ডটি সংরক্ষিত আছে লন্ডনের হান্টেরিয়ান জাদুঘরে। টাইমস নাউ নিউজ

খবরে বলা হয়, ১৬ বছর আগে জেনিফারের হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। এরপর তার হৃদপিণ্ডটি সংরক্ষণ করা হয় জাদুঘরে। জেনিফারের বয়স যখন ২২ তখন ‘কার্ডিয়োমায়োপ্যাথি’ নামে এক বিরল রোগে আক্রান্ত হন তিনি। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর হৎপিণ্ড কার্যক্ষমতা হারায়। রক্ত সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়। জেনিফারেরও তাই হয়েছিল। এছাড়া বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দিয়েছি তার। ডাক্তাররা তখন জানিয়েছিলেন, হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন ছাড়া এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা কম। 

তবে প্রথমে এতে রাজি ছিলেন না জেনিফার। কারণ তার মায়েরও একই সমস্যা ছিল। হৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করাতে গিয়ে তার মৃত্যু হয়। কিন্তু সুস্থ হতে হৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না জেনিফারের কাছে। তাই আত্মীয়স্বজনের জোরাজুরিতে হৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করাতে রাজি হন জেনিফার।

পরে জেনিফারের সফল অস্ত্রপচার করা হয়। অপারেশনের পর তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন। এরপর তার আগের হৃৎপিণ্ডটি সংরক্ষণ করা হয় জাদুঘরে। এবার নিজের সেই হৃৎপিণ্ড স্বচক্ষে দেখতে যান জাদুঘরে। 

দ্য ইয়ন জানায়, জেনিফার বলেছেন, হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পর আমার অনুভূতি অন্যরকম ছিল। একজন সুস্থ মানুষের অনুভূতি আমি তখন বুঝতে পারি। কখনও ভাবিনি যে এমন কোনো অভিজ্ঞতা আমার হবে। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না

টিএবি/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়