শিরোনাম
◈ ‎তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমা থেকে নামলেও দুর্ভোগে প্লাবিত মানুষ ◈ কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় প্রেরণ ◈ আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ জুলাই সনদ না দিয়ে জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে সরকার: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী (ভিডিও) ◈ টপ এন্ড টি-‌টো‌য়ে‌ন্টি সি‌রি‌জে নেপালকে হারা‌লো বাংলাদেশ এ’ দল ◈ ইং‌লিশ লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে বর্ণবাদের অভিযোগ ◈ ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ সৃষ্টি করেছিল, সেই মিথ্যা ইতিহাসের মুখোশ উন্মোচন করে দিতে হবে : ড. মঈন খান  ◈ জুলাই সনদের খসড়া মতামতের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঠানো হয়েছে ◈ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় পানির ট্যাংকে নেমে ৩ জনের মৃত্যু ◈ আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৮ জেলায় বন্যার আশঙ্কা

প্রকাশিত : ১৬ আগস্ট, ২০২৫, ১২:৫৭ দুপুর
আপডেট : ১৭ আগস্ট, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

"তুই কবে থেকে আমার বাপ হয়ে গেলি?", সেদিন ফ্লাইটে শহীদ আফ্রিদির সঙ্গে তুমুল ঝগড়া করলেন ইরফান পাঠান

সাবেক ভারতীয় অলরাউন্ডার ইরফান পাঠান সম্প্রতি এক পুরনো ঘটনার কথা শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি পাকিস্তানের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদির সঙ্গে একই ফ্লাইটে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন।

পাঠান ও আফ্রিদি মাঠে বহুবার মুখোমুখি হয়ে খেলেছেন। বিশেষ করে ২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে পাঠান আফ্রিদিকে শূন্য রানে আউট করেছিলেন। মাঠের এই প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতা দুই খেলোয়াড়ের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে দিয়েছিল।

পাঠান জানালেন, ২০০৬ সালে ভারতের পাকিস্তান সফরের সময় দুই দল করাচি থেকে লাহোর যাওয়ার জন্য একই ফ্লাইটে ছিলেন। সেই ফ্লাইটে আফ্রিদির সঙ্গে তার উত্তপ্ত কথোপকথন ঘটে। পাঠান বললেন, আফ্রিদিই প্রথম শুরু করেছিলেন। তিনি পাঠানের চুল নষ্ট করে বলেছিলেন ‘হাউ আর ইউ কিড?’।

পাঠান স্মৃতিচারণ করলেন, “আমি বলেছিলাম, ‘আপনি কখন থেকে আমার বাবা হয়ে গেলেন?’ এই শিশুতোষ আচরণ আসলে তার ছিল। সে আমার বন্ধু ছিল না। এরপর আফ্রিদি কিছু অবমাননাকর কথা বললেন। তার আসন আমার ঠিক পাশেই ছিল।

পাঠান আরো স্মরণ করলেন, সে সময় ফ্লাইটে তার পাশে ছিলেন পাকিস্তানের আবদুল রাজ্জাক। তিনি রাজ্জাককে জিজ্ঞেস করেছিলেন পাকিস্তানে কোন ধরনের মাংস পাওয়া যায়। রাজ্জাক হতবাক হয়ে বলেন, ‘ইরফান, তুমি কেন এমন বলছ?’ এরপর পাঠান আফ্রিদির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি কুকুরের মাংস খেয়েছেন, তাই ঘেউঘেউ করছেন।’

পাঠান বলেন, “এরপর আফ্রিদি কিছু বলতে পারলেন না। যা বলার ছিল, আমি বলেই দিতাম, ‘দেখো, সে আবার ঘেউঘেউ করছে’।

এরপর পুরো ফ্লাইটে তিনি চুপ থাকলেন। এই ঘটনা থেকে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, কথায় আমাকে হারানো সম্ভব নয়। এ কারণেই তিনি আর কখনো আমার সঙ্গে কিছু বলেননি।”

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়