স্পোর্টস ডেস্ক: চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দারুণ জয়ে আসর শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের স্বাদ পেয়েছে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দল। এতে করে বিশ্বকাপে সুপার এইটের সমীকরণ অনেকটা কঠিন হয়ে গেছে টাইগারদের জন্য।
তারপরও লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের সামনে সুপার এইটে যাওয়ার সূবর্ণ সুযোগ রয়েছে। গ্রুপ পর্বে এখানো ম্যাচ বাকি আছে দুইটি। তৃতীয় ম্যাচ ১৩ জুন প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডস এবং ১৭ জুন প্রতিপক্ষ নেপালের সঙ্গে লড়াই করবে বাংলাদেশ। এই ম্যাচ দুটিতে জিতলেই সুপার এইট নিশ্চিত হবে শান্ত-রিয়াদদের।
আর যদি একটি হারে ও একটিতে জয় নিয়ে মাঠ চাড়ে তখন রান রেটের মারপ্যাচে পড়তে হবে তাদের। তাই দুটি ম্যাচে প্রত্যাশিত সাফল্য পেতেই চেষ্টা করবে বাংলাদেশ।
গ্রুপ ‘ডি’ থেকে টানা তিন ম্যাচে জয় তুলে দক্ষিণ আফ্রিকা সবার আগে সুপার এইট নিশ্চিত করেছে। আর বাংলাদেশ যদি সুপার এইটে যায় তাহলে ‘ডি’ থেকে রানার্সআপ হিসেবে যাবে। গত দুই আসরের মত পূর্ব নির্ধারিত সিডিং অনুযায়ী ঠিক হবে সুপার এইটের গ্রুপ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (আইসিসি) এ তথ্য আগেই জানিয়েছিল। সে হিসেবে গ্রুপ ‘ডি’ এর চ্যাম্পিয়ন হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা সুপার এইটে খেলবে গ্রুপ টু’তে। আর রানার্সআপ হিসেবে বাংলাদেশ উত্তীর্ণ হলে সুপার এইটে খেলবে গ্রুপ ওয়ানে। -চ্যানেল২৪
যদি দুর্ভাগ্যবসত বাংলাদেশ বাকি দুই ম্যাচের একটিতে পরাজিত হয় আর শ্রীলঙ্কা তাদের হাতের দুটি ম্যাচের দুটিই জিতে নেয় তাহলে টাইগারদের তাকিয়ে থাকতে হবে নেট রানরেটের দিকে। সেদিক থেকে অবশ্য অতটা খারাপ অবস্থায় নেই হাথুরুসিংহের শিষ্যরা।
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :