শিরোনাম
◈ আরপিও ২০ ধারার সংশোধনী: রাজনৈতিক অধিকার বনাম আইনগত বাধ্যবাধকতা ◈ পাঁচ দুর্বল ইসলামী ব্যাংক একীভূত: নতুন ‘সম্মিলিত ব্যাংক’ গঠনের পথে সুযোগ ও ঝুঁকি ◈ নৌ, বস্ত্র ও পাট, পরিকল্পনা ও সমবায়ে নতুন সচিব ◈ যারা চাপে পড়বেন নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন হলে ◈ প্রার্থীদের ঋণতথ্য যাচাইয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ জাকির নায়েকের বাংলাদেশে আসা নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ সাংবাদিককে কনুই মারলেন বিএনপি নেতা সালাম, ভিডিও ভাইরাল ◈ বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যে পদক্ষেপ নিল ভারতীয় দূতাবাস ◈ গণভোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে সোমবার! ◈ দুর্দান্ত ব‌্যা‌টিং‌য়ে অঙ্কনের শতক, ঘুরে দাঁড়ালো ঢাকা বিভাগ 

প্রকাশিত : ১৬ জুলাই, ২০২৪, ০৭:৪২ বিকাল
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ছাত্রলীগের হামলা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানিয়েছে: কর্নেল অলি

রিয়াদ হাসান: [২] কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেছেন, একটি যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলনরত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ওপর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ছাত্রলীগের সশস্ত্র হামলা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানিয়েছে।

[৩] মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

[৪] কর্নেল অলি বলেন, সোমবার দুপুরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকায় জড়ো হলে ছাত্রলীগের বহিরাগত সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। এতে নারীসহ অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হয়। আমি এই ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

[৫] তিনি বলেন, শোষণ ও বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়বিচারভিত্তিক রাষ্ট্রের জন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ করলেও উপেক্ষিত মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য। এদেশে আওয়ামী লীগ ছাড়া কারও কোনো অধিকার নেই। শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের দাবি-দাওয়া যৌক্তিক ও ন্যায়সঙ্গত। মেধাভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। ছাত্র সমাজের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ন্যায্য ও যৌক্তিক দাবিসমূহ সরকারকে এখনই মেনে নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, মেধাবী শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রের সম্পদ। তাদের হত্যা করা বা ধ্বংস করা রাষ্ট্রের কর্ম হতে পারে না।

[৬] এলডিপি প্রেসিডেন্ট বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধের অর্থ্যাৎ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান অঙ্গীকার ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করা, বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও সমাজ বিনির্মাণ করা। সাংবিধানিকভাবে ও আইনের দৃষ্টিতে সব নাগরিক সমান। আমি রণাঙ্গনের একজন বীরবিক্রম হিসাবে বলব, সন্তানদের চাকরির জন্য মুক্তিযুদ্ধ করিনি, বৈষম্য দূরীকরণের জন্যই আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়