শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০৩:৪৬ রাত
আপডেট : ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০৩:৪৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কানাডায় গিয়ে কি সত্যিই কাজ পাচ্ছে না, কারা কাজ পাচ্ছে না?

শওগাত আলী সাগর

শওগাত আলী সাগর:‘কানাডায় গিয়ে কাজ পাচ্ছে না বাংলাদেশিরা’Ñ ঢাকার বেশ কয়েকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকায় এ ধরনের খবর  বেরিয়েছে। ‘যারা কাজ পাচ্ছে না’ বলে খবরে বলা হয়েছে তাদের তো আসলে কানাডায় কাজ করার অধিকারই নেই। তারা কানাডায় এসেছেন ভিজিটর ভিসায়, ভিজিটর ভিসায় যারা আসেন তারা বেড়াতে আসেন  ট্যুরিস্ট হিসেবে। তাদের কোনো ধরনের কাজ করাই বেআইনি। ঢাকার মিডিয়া অবশ্য এই তথ্যটুকু উল্লেখ করছে না। এদের অধিকাংশই এখন রাজনৈতিক আশ্রয় চাইছে কানাডার কাছে। 

রাজনৈতিক আশ্রয় মানে ‘বাংলাদেশের বৈরী শাসকের শাসনামলে তাদের জীবন বিপন্ন, কাজেই তারা কানাডা সরকারের আশ্রয় চান’ এই আবেদন করা। নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় তাদের আবেদনের যাচাই বাছাই হবে  তারা সত্যি সত্যি বর্তমান শাসনের নীপিড়নের শিকার কী না সেটি প্রমাণিত হলে তারা আশ্রয় পাবেন। রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীদের অবশ্য ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তাদের সিংহভাগই ইংরেজিতে কথা বলতে বা বুঝতে অক্ষম। ইংরেজি ভাষী একটি দেশে তাদের কাজ পাওয়া একটু কঠিন হওয়াটাই তো স্বাভাবিক। লেখক: কানাডা প্রবাসী সাংবাদিক 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়