আনিস আলমগীর: এ দেশে নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে কেউ যাতে জয়ী হতে না পারে, রাজনীতির মাঠে স্বতন্ত্র অস্তিত্ব নিয়ে দাঁড়াতে না পারে, সেজন্য বড় বড় রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশন একযোগে তার চলার পথে হাজার কাঁটা বিছিয়ে রেখেছে। নমিনেশন পেপারের সঙ্গে তথাকথিত ওয়ান পার্সেন্ট ভোটারের স্বাক্ষর জমাদানের কাগজ সঠিক হয়েছে না বেঠিক হয়েছে, তা মূলত নির্বাচন কমিশনের মর্জির উপর নির্ভর করছে এখন। তারা চাইলে শক্তিশালী কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ, না চাইলে অবৈধ। সর্বোচ্চ আদালতের উচিত, এক শতাংশ স্বাক্ষর জটিলতায় নির্বাচন কমিশন যেসব স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে তাদের রিট আবেদনগুলোর প্রতি সুদৃষ্টি দেওয়া। তবে ঋণ খেলাপিসহ অন্য যেসব কারণে প্রার্থীতা বাতিল হয়েছে সেগুলোর বিষয়ে আদালত কঠিন হতে পারেন।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক