শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২৬ মে, ২০২৩, ০২:০৮ রাত
আপডেট : ২৬ মে, ২০২৩, ০২:০৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচন বর্জনের যে ঘোষণা দিয়ে বসে আছে বিএনপি, তাদের জন্য বড় চাপ আছে এই বার্তায়

গাজী নাসিরউদ্দিন আহমেদ

গাজী নাসিরউদ্দিন আহমেদ: এন্টনি ব্লিনকেনের প্রেস স্টেইটমেন্ট পড়ে আমি কি বুঝলাম? সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রচলিত বাধা অর্থাৎ দৃশ্যমান বাধা দেবার ক্ষমতা যারা রাখে তারা সেরকম কিছুর জন্য দায়ী থাকলে বা জড়িত হলে তাদের ভিসা দেবে না। কোনটা কোনটা বাধার সংজ্ঞায় পড়বে এবং কারা কারা এর আওতায় পড়তে পারেন, তাও স্টেইটমেন্টে বলা আছে। নির্বাচনকালীন সরকারের বর্তমান ব্যবস্থা নিয়ে তারা এখনো কিছু বলেনি। এর আগেও কিছু বলেনি। এই স্টেইটমেন্ট সরকারের উপর চাপ তো বটেই। মোটাদাগে নির্বাচনে যেসব অনিয়ম তারা করে সেটা থেকে তাদের বিরত রাখতে এই চাপ কিছুটা কার্যকর হতে পারে বলে আমার ধারণা। বিরোধী দল বিশেষ করে বিএনপি নির্বাচন বর্জনের যে ঘোষণা দিয়ে বসে আছে, তাদের জন্য বড় চাপ আছে এই বার্তায়। 

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন না করার সিদ্ধান্তে অটল থাকা তাদের জন্য কঠিন হয়ে উঠতে পারে। বিএনপি নির্বাচন না করলে সরকারের লোকদের এই নীতির কোপে পড়ার আশঙ্কা কম। বিএনপি নির্বাচন প্রতিরোধ করলে এই নীতির কোপে পড়ার আশঙ্কা তাদের বেশি। মোট কথা সরকারের আচরণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ও বিএনপিকে নির্বাচনে নিয়ে যাবার উদ্যোগ হিসেবে দেখছি এই স্টেইটমেন্টকে। এবং অবশ্যই এটি চূড়ান্ত বার্তা না। আমেরিকান মেজারস বলতে পারেন। ওপেনিং শট। পরবর্তী মেজারস কি হয় তা সরকার ও বিরোধী দলের লবিং সফলতার উপর নির্ভর করবে। নির্বাচিত মন্তব্য: হুমায়রা ফেরদৌস তানিয়া, রাশিয়ায় ইউক্রেনের আগ্রাসনের পনের মাস চলছে। অল্মোস্ট পানির দামে রাশিয়ার তেল কিনতে পারত বাংলাদেশ বা শেখ হাসিনা সরকার। মূল্যস্ফীতি সহ্য করে, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায়ও কিছুতেই রাশিয়ার তেল শেখ হাসিনা কেনেনি। এই বিরাট ত্যাগের প্রতিদান তো পাওয়ারই কথা, তাই না? সো কল্ড বাম দলগুলো ১৯৭১ এর সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তার কথা বলে কতো আর হালের রাশিয়ার পুতিনকে ফেভার পাওয়াতে পারবে? সো এটা অবধারিতই ছিলো। লেখক: সাংবাদিক। ফেসবুক থেকে 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়