শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০১:৪১ রাত
আপডেট : ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০১:৪১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউক্রেনযুদ্ধ রোহিঙ্গা বিষয়টিকে  আরও ঘনঘোর দুর্যোগবার্তা বানিয়ে দিয়েছে

হেলাল মহিউদ্দীন

হেলাল মহিউদ্দীন: ইউক্রেনত্যাগীদের ভেতর পশ্চিমা সবগুলো দেশ আদরনীয় আকর্ষণীয় রিফিউজি পেয়ে গেছে। আদরনীয় রিফিউজিরা ফর্সা-লম্বা-চওড়া। অপুষ্ট নয়। দেখতে তাদের মতো। টাকাপয়সাও ভালোই সাথে করে নিয়ে আসতে পারে। রাজনীতির জন্যও কাজে লাগবে। রোহিঙ্গা টাইপ রিফিউজিদের জন্য সামনে ঘোর দুর্দিন। পশ্চিমের মানবিক সহায়তা ও বরাদ্দের সিংহভাগই এখন ইউক্রেনত্যাগীদের জন্য বরাদ্দ হচ্ছে। ইউক্রেনত্যাগীগণ ‘লাভেব্যল ‘রিফিউজি’। রোহিঙ্গাসহ কঙ্গো, সোমালিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, সুদান, আফগানিস্তানের অপুষ্ট জীর্ণ-শীর্ণ রিফিউজিরা আসলে ‘পেইন ইন দ্য বাট’। সনাতন ‘রিফিউজি’র সংজ্ঞায় ইউক্রেনত্যাগীদের খুব অল্পসংখ্যক মানুষই পড়বেন। তবু প্রতিদিনই নিত্যনতুন রিফিউজি আশ্রয়নের মানবিক প্রকল্প হাতে নিচ্ছে পশ্চিমা দেশগুলো। ইউক্রেনত্যাগীদের আমন্ত্রণ জানাতে এবং ঘরের মানুষ করে নিতে পশ্চিমাদের আগ্রহ, আয়োজন, বরাদ্দ কোনো কিছুর ঘাটতি হচ্ছে না।   
শুনতে বর্ণবাদী শোনালেও আসলে সত্যবাদী ছাড়া কেউ এসব কথা জনসমক্ষে বলবে না। পলিটিক্যাল কারেক্টনেস আর ডিপ্লোম্যাসির চাপ বড়ই শ্বাসরোধকারক চাপ। প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সঙ্কট নিরসনে জাতিসংঘে বাংলাদেশের পাঁচ দফা দাবি পেশ করেছেন। দফা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। শুধু ভাবনার জায়গাটুকু ধরিয়ে দিতে চাই যে ইউক্রেনযুদ্ধ বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গা বিষয়টিকে আরো ঘনঘোর দুর্যোগবার্তা বানিয়ে দিয়েছে। রোহিঙ্গাদের জন্য যারা নিরলস কাজ করছেন, তাঁদের খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশের ছবিটি দিলাম তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতার স্মারক হিসেবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প হতে ঢাকায় ফিরেছি। কিন্তু মগজে লেপ্টে আছে একদল রোহিঙ্গা শিশু ও কিশোর-কিশোরীর ছবি। তাদের ভবিষ্যত? একে একে নিভিছে দেউটি। ফেসবুক থেকে

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়