শিরোনাম
◈ আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি কি সত্যিই রাসূল (সা.)-এর বংশধর? ◈ রাজধানীতে দুই ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে লোডশেডিং পরিস্থিতি ◈ ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন হামলা ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’: পেন্টাগনের বিস্তারিত প্রকাশ ◈ নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন কত দূর? ◈ নুরুল হুদার পর এবার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল গ্রেপ্তার ◈ আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার অনুরোধ অন্তর্বর্তী সরকারের, মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে ◈ ১৬ জনের স্ক্রিনশট ‘ফাঁস’ করে যা বললেন নিলা ইসরাফিল ◈ মিরপুরে পিৎজা ক্লাব ভবনে আগুন ◈ ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার ◈ পঞ্চগড়ে নির্মাণাধীন স্কাউট ভবনের বীম ধসে পড়ায় মান নিয়ে প্রশ্ন

প্রকাশিত : ০৩ জুলাই, ২০২২, ০২:০৪ রাত
আপডেট : ০৩ জুলাই, ২০২২, ০২:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রথম টার্গেট হিন্দু শিক্ষক, দ্বিতীয় টার্গেট মুসলমান প্রগতিশীল শিক্ষক

হাসান মোরশেদ

হাসান মোরশেদ: প্রথম টার্গেট হিন্দু শিক্ষক। দ্বিতীয় টার্গেট মুসলমান প্রগতিশীল শিক্ষক। মামুনুল হক তাণ্ডবের সময় সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার রফিনগর ইউনিয়নের বাংলা বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবীন প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফাকে বাধ্য করা হয়েছিলো  হাত জোর করে মাফ চাইতে, ইউএনও এবং ওসির উপস্থিতিতেই। সেটা আবার ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছিলো। তাঁর ‘অপরাধ’ ছিলো, তিনি বলেছিলেন, ‘এরা ভালো কাজ করছে না’। মিডিয়াতে কোনো নিউজই আসেনি। গোলাম মোস্তফা সাহেবকে বিদ্যালয় থেকে তাড়িয়ে দেওয়া এবং তার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। শিক্ষা উপমন্ত্রী বিষয়টি কোনোভাবে অবগত হয়ে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসনকে তড়িৎ নির্দেশনা দিয়ে তাঁকে রক্ষা করেন। গোলাম মোস্তফা স্যার এখন কোথায় আছেন, কেমন আছেন জানি না। 

যা হোক পরের টার্গেটে আসবেন নারী শিক্ষকরা। এরপর আসবেন চিকিৎসকরা। প্রথমে হিন্দু চিকিৎসক, তারপর মুসলমান প্রগতিশীল ভাবনার চিকিৎসক, তারপর সব নারী চিকিৎসক। তারপর একই ক্রমে আইনজীবীরা। এভাবে চলতে থাকবে যদি না গাজোয়ারি বিষয়টি গায়ের জোরেই থামানো না হয়। যদি জিজ্ঞেস করেন, এই অনুমিতির ভিত্তি কী? উত্তর হলো, ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সময়ের তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানা, বুঝা, চিন্তা করা। লেখক ও গবেষক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়