শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০২৪, ০৩:২০ রাত
আপডেট : ১২ জুন, ২০২৪, ০৩:২০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তবু ইনজেকশন ভয় পায় না কে?

ইকবাল আনোয়ার

ইকবাল আনোয়ার: আমার কাছেও ছিলো। স্টিলের বাক্স। সেখানে নানা মাপের স্টিলের গোড়ালি দেওয়া নিডেল। থরে থরে কম বোর থেকে মোটা বোরএ সাজানো। কাচের সিরিন্স ছিলো দু’তিনটা। এ হলো প্রাথমিক থাকার জিনিষ ডাক্তারের থলেতে। বাসায় ডাক্তার এলেই, গরম পানি করার দরকার পরতো। মা-চাচিরা কী যে যত্নে পরিষ্কার এলমোনিয়াম পাত্রে গরম পানি করে এনে রাখতো ডাক্তারের সামনে। রোগীর অবস্থা বেহাল। এসব দেখে তার হার্ট বিট, ব্লাড প্রেসার এমনি বেশি, আরও বেড়ে যেতো। এই ভোঁতা নিডেলে ঘাই খাওয়া মানে,  মরাও এর চেয়ে ভালো। ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে দেওয়াও ভালো। কাচের সিরিঞ্জে গরম পানি নিয়ে চিড়িৎ চিড়িৎ। তারপর ওষুধ নিয়ে জমদেবের মতো রাগী ডাক্তার এগিয়ে আসতো। চারপাঁচজন ঝাপটে ধরে থাকতো রোগীকে। শিশুদের অবস্থা কী? নির্যাতন। প্রতিদিনের ইনজেকশন দেওয়ার পর মনে হতো যাক বাবা বাঁচা গেছে। কিন্তু আবার আসতো সেই কালো কালকে। এখন ধারালো সুঁই। ওয়ানটাইম সব। কতো উন্নতি। তবু ইনজেকশন ভয় পায় না কে? ভাবি সেই দিনের কথা। ভয়াবহ নাজুক। লেখক: চিকিৎসক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়