শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১১ জুন, ২০২৪, ০২:১০ রাত
আপডেট : ১১ জুন, ২০২৪, ০২:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মূলত পুরুষ, তবে আছে নারীও 

সৈয়দা সাজিয়া আফরিন  

সৈয়দা সাজিয়া আফরিন: কিছু লোককে (বিশেষত পুরুষ তবে নারীও আছে) অশান্তিতে, অসুখে, বিপদে দেখলে সুখে আনন্দে শান্তিতে দুই চোখ বুজে বুজে আসে। মনে হয় আহারে, আরেকটু থাকুক না হয় দুখে। আরেকটু কাঁদুক না হয়। আরেকটু ব্যথা হোক, শিশিরকনার মতো থাকুক যন্ত্রণা। যাদের কথা বলছি তারা নার্সিসিস্ট নয়, শো অফ করে যারা তারাও নয়, অন্যের সুখে যারা হিংসে করে তারাও নয়, যাদের অপমান করে কথা বলার হ্যাবিট আছে এমনকি তারাও নয়। ওরা কারা আসলে? ওরা হলো ক্ষতিকারী প্রাণি। মূলত পুরুষ, তবে আছে নারীও। 

ওরা সামান্য সময় অবসর পেলেই মানুষের ক্ষতি করতে নামে। বলাবলি না, একেবারে করাকরি। এরা নিজেদের আশপাশ, প্রতিবেশি, স্পাউস, স্পাউসের পরিবার, এমনকি নিজের পরিবারেও ক্ষতিসাধন করে। অব্জার্ভ করে দেখলাম। ওরা যখন আপদে থাকে বা সমস্যায় তখন তার চারপাশটায় একটা পিস থাকে। সোজা কথায় ওরা বিপদজনিত ব্যস্ত থাকলেই আশপাশে শান্তি থাকে। অর্থাৎ তারা ক্ষতি করার সময় পায়না। নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকে। এতটুকু শান্তি আশা করতে চাইলে ওদের বেদনা এনজয় করতে পারতে হবে। লেখক: সাংবাদিক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়