মিজানুর রহমান খান, ফেসবুক: ১. এমপিকে যে হত্যা করা হয়েছে এটা পুলিশ ও সাংবাদিক নিশ্চিত হলো কিভাবে?
২. ফ্ল্যাটে যে রক্ত পাওয়া গেছে সেটা কার রক্ত?
৩. রক্ত কি এমপির রক্তের সাথে ম্যাচ করা হয়েছে?
৪. লাশ পাওয়া গেছে?
৫. ঘটনার বিবরণ দিতে পুলিশ এতো উৎসাহী কেন?
৬. একবার বলছে খণ্ডিত লাশ পাওয়া গেছে, আবার বলছে পাওয়া যায়নি - পুলিশের মধ্যে কেন এই বিভ্রান্তি? হয় পাওয়া গেছে, অথবা পাওয়া যায়নি, প্রথম যখন বলা হলো পাওয়া গেছে, সেটা কী ছিলো এবং পরে কেন সেটা উধাও হয়ে গেল?
৭. পুলিশের বিস্তারিত বিবরণের উৎস কী?
৮. গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা কি জবানবন্দি দিয়েছেন?
৯. তারা যদি এসব তথ্য দিয়েও থাকেন, পুলিশের কি এসব বাইরে বলা বৈধ?
১০. বলা হচ্ছে এমপির শরীরের চামড়া ছাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। গরু ছাগল মুরগির মতো মানুষের দেহ থেকেও কি একইভাবে চামড়া ছাড়ানো সম্ভব?
১১. ফ্ল্যাটের দারোয়ানরা কোথায় ছিলেন? এখন কোথায়? তাদের কাউকে কেন গ্রেফতার করা হয়নি?
১২. ঢাকার একটি ফ্ল্যাট বাড়িতে ঢুকতে গেলেও গেটে অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হয়, খাতায় নাম লেখাতে হয়, প্রয়োজনে ইন্টারকম দিয়ে মালিকের সঙ্গে কথা বলে তারপর ঢুকতে দেওয়া হয়। অথচ কলকাতার মতো শহরে কয়েকদিন ধরে এতোগুলো হত্যাকারী বিনাবাধায় ঢুকে পড়লো?
১৩. এবং এমন একটি অভিজাত ফ্ল্যাটে?
১৪. হত্যাকারীরা দাও বটি নিয়ে এলো, কেউ বুঝলো না?
১৫. যে লোকগুলো এসেছিল তারা এক এক করে ব্যাগ, ট্রলি ব্যাগ নিয়ে এভাবে বের হয়ে গেলো, কারো কাছে একটুখানিও অস্বাভাবিক মনে হলো না?
১৬. দেহের টুকরা কোথায় ফেলেছে?
১৭. যাদের ধরেছে তারাও বলতে পারছে না?
১৮. বলা হচ্ছে সেখানে কুকুর শিয়ালের উৎপাত আছে। তারা কি প্লাস্টিকের ব্যাগও খেয়ে ফেলেছে?
১৯. পুলিশ বলছে এমপি সোনা চোরাচালানের সাথে জড়িত ছিলেন। তাহলে এতদিন আপনারা কি করলেন? এটা তার মৃত্যুর পর প্রকাশ করতে হলো?
আপনার মতামত লিখুন :