এম এম লিংকন: [২] আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমন তথ্য জানিয়ে বলেন,বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির উৎকর্ষতার কথা বিবেচনা করে এই (এআই) আইনটি হবে। এ আইন প্রণয়ন করার আগে অংশীজনদের সঙ্গে অবশ্যই আলাপ-আলোচনা করা হবে।
[৩] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় জনবান্ধব আইন প্রণয়ন করতে চান মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, সেজন্যই তার সরকার আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার সুযোগ রেখেছে।
[৪] মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সেন্টার ফর এনআরবি'র একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
[৫] আনিসুল হক বলেন, সময়ের চাহিদার কারণে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আদালত কতৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন প্রণয়ন করেছে। ভার্চুয়াল আদালত প্রতিষ্ঠা করেছে। বৃটিশ আমলের সাক্ষ্য আইন যুগোপযোগী করা হয়েছে। এখন দেশি-বিদেশি সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সরকারের এসব কর্মকাণ্ডের সুফল পাচ্ছে।
[৬] এই আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নন- রেসিডেন্ট বাংলাদেশিরাও (এনআরবি) যাতে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে তাদের মতামত জানাতে পারে এমন দাবি করেন প্রতিনিধি দলের প্রধান সেন্টার ফর এনআরবি'র চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরী। তার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেবার প্রতিশ্রুতি দেন আইনমন্ত্রী।
[৭] বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তার দেখানো পথেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন আনিসুল হক। গত ১৫ বছরে তার সরকার অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশি ভাই- বোনদেরও যথেষ্ট অবদান রয়েছে বলে উল্লেখ করেন আইনমন্ত্রী। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
আপনার মতামত লিখুন :