শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২২, ০৬:০০ বিকাল
আপডেট : ২০ মে, ২০২২, ০৬:০২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অন্যের নামে এনজিও খেকে ঋণ উত্তোলন

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দম্পতি গ্রেপ্তার

ঋণ উত্তোলন করে অর্থ আত্মসাত

সুজন কৈরী: [২] প্রতারণার মাধ্যমে অন্যের নামে বিভিন্ন এনজিও খেকে ঋণ উত্তোলন করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দম্পতি গ্রেপ্তার। অন্যের ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ উত্তোলন করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৪। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- আসমা খানম শিল্পী (৩৮) ও মো. শহিদুল ইসলাম (৫২)। ঢাকার সাভারের কাউন্দিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে বৃহস্পতিবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। 

[৩] শুক্রবার দুপুরে র‌্যাব-৪ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি মাজহারুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি একজন নারী ভুক্তভোগী র‌্যাব-৪ এ অভিযোগ করেন, সাভারের কাউন্দিয়া এলাকার বাসিন্দা জনৈক আছমা খানম এবং তার স্বামী এলাকার বিভিন্ন দরিদ্র নারীকে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প থেকে ত্রাণ ও ঋণ পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করেন। এরপর বিভিন্ন ব্যাংক ও ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানকারী সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে তারা আত্মসাৎ করছিলেন। 

[৪] অভিযোগের ভিত্তিতে ছায়া তদন্ত করে র‌্যাব-৪ এর একটি দল অভিযান চালিয়ে স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে। তাদের কাছ থেকে স্বর্ণের তৈরি একটি চুড়ি, দুটি কানের দুল, ৫৫টি পাশ বই, ভুক্তভোগীদের ৫০টি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, তিনটি চেকবই, ছয়টি রেজিস্টার ও একটি মোবাইল জব্দ করা হয়।

[৫] প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা র‌্যাবের কাছে প্রতারণার কথা স্বীকার করেন। তারা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সাভারের মধ্য কাউন্দিয়া এলাকার সাধারণ নারীদের বিভিন্ন চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে এবং ব্যবসার নামে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করছিলেন।

[৬] আছমা খানম নানা কৌশলে অল্প বয়সী মেয়েদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে পতিতাবৃত্তিতে নিয়োজিত করাসহ মেয়েদের বিক্রি করে দেওয়া, এমনকি নারী পাচারের কাজে জড়িত বলেও দাবি করেন র‌্যাব কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম। গ্রেপ্তার দুজনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়