শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৩:৪৬ দুপুর
আপডেট : ৩১ জানুয়ারী, ২০২৩, ০১:১২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জমজমের পানি বিক্রি বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদপ্তরের

জমজমের পানি

খালিদ আহমেদ: পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসার আগ পর্যন্ত বায়তুল মোকাররম মার্কেটসহ খোলা বাজারে পবিত্র জমজম কুপের পানি বিক্রি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ নির্দেশনা দেন। 

তিনি বলেন, পবিত্র জমজমের পানি বাংলাদেশে খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে, এমন তথ্য সৌদি আরব জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। এভাবে বিক্রি করা কতটা যৌক্তিক সেই বিষয়ে আগামী দুই দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে ইসলামী ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের। তাদের থেকে এ বিষয়ে ইসলামের ধর্মীয় ব্যাখ্যা জানার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে আপাতত বায়তুল মোকাররম মার্কেটে এ দুই দিন পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে।

সকালে মত বিনিময় সভায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, অনেকেই ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপন দিয়ে এ পানি বিক্রি করছেন। এসব পেজকে নজরদারিতে নেওয়া হবে। পরে বিটিআরসির মাধ্যমে পেজগুলো বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এ সভা আয়োজন করার আগে রোববার দুপুরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম মার্কেট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ভোক্তা অধিদপ্তর। সেখানে অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা দেখেছেন, ২০০ থেকে ২৫০ জন আতর-টুপি-গোলাপজল ব্যবসায়ী জমজম কূপের পবিত্র পানি বিক্রি করছেন। তারা প্রতি লিটার জমজমের পানি দুই থেকে তিন হাজার টাকায় বিক্রি করছেন।

এ পানির উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের জানান, হজ করে ফেরার পথে অনেকে জমজম কুপের পানি নিয়ে আসেন। সেই পানি তাদের কাছে বিক্রি করা হয়। পাঁচ লিটারের বোতল সৌদি আরব থেকে আনা হয়। পরে তারা এ পানি একসঙ্গে বিক্রি করেন, আবার কেউ খুচরায় ২৫০ মিলি করে বিক্রি করেন।

কেএ/এএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়