শিরোনাম
◈ হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় যুবলীগ নেতাসহ আটক ৫৪, জিএমপির অভিযান অব্যাহত ◈ স্বাস্থ্যখাতে বড় রদবদলের সুপারিশ: পৃথক সার্ভিস, বাজেট সংস্কার ও আউটসোর্সিং প্রস্তাব ◈ সরকারি কোয়ার্টার নিয়ে বহিরাগতদের কাছে উচ্চমূল্যে ভাড়া দিচ্ছেন কর্মকর্তারা ◈ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে চট্টগ্রামে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ (ভিডিও) ◈ এনসিপি নেতা হাসনাতের ওপর হামলার আগে ছাত্রলীগের হুমকি, বিচারের দাবিতে দেশজুড়ে প্রতিবাদ ◈ আলিফ হত্যা মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ ◈ ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে! ◈ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও লিভারপুল হে‌রে গে‌ছে, চেলসি ও ব্রেন্টফোর্ডের জয় ◈ হার্ভার্ড-এমআইটিকে পেছনে ফেলে বিশ্বমঞ্চে প্রথম বুয়েট ◈ পাকিস্তানের যে বিমান ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে!

প্রকাশিত : ০৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৭:২৬ বিকাল
আপডেট : ০৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৮:১৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খাস জমি অবৈধভাবে দখল করলে শাস্তির বিধান রেখে সংসদে বিল

জাতীয় সংসদ

মনিরুল ইসলাম: জাতীয় সংসদে হাট ও বাজার (স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০২৩ নামে বিলটি উত্তাপিত। হাট ও বাজারের সরকারি খাস জমি অবৈধভাবে দখল বা কোনো অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করলে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রেখে সংসদে বিল উত্থাপিত হয়েছে। অর্থদণ্ড আরোপের ক্ষেত্রে বিলে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। ফলে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩২ অনুচ্ছেদের বাইরে গিয়ে তিনি অর্থদণ্ড আরোপ করতে পারবেন।

রোববার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদে বিলটি উত্থাপন করেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। পরে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বিলটি সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। 

বিলের বিধান লঙ্ঘন করে কোনো ব্যক্তি হাট ও বাজারের সরকারি খাস জমি অবৈধভাবে দখলে রাখলে বা খাস জমির উপর কোনো অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করলে অবৈধভাবে নির্মিত স্থাপনা সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে।

বিলে বলা হয়েছে, কালেক্টর বা তৎকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো উপযুক্ত কর্মকর্তা উক্ত জমি হতে দখলদার ব্যক্তিকে উচ্ছেদ করে জমির দখল হাট ও বাজারের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুকূলে বুঝিয়ে দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। বিলে মোবাইল কোর্টের এখতিয়ার বৃদ্ধি করে বলা হয়েছে, আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধসমূহ মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৫৯ নং আইন) এর তফসিলভুক্ত হওয়া সাপেক্ষে, মোবাইল কোর্ট কর্তৃক বিচার্য হবে। বিলে এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করার বিধান রাখা হয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হাট ও বাজার স্থাপন ও ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠাসহ গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরো গতিশীল করতে ১৯৫৯ সালে প্রণীত অধ্যাদেশ রহিত করে বাংলা ভাষায় নতুন বিলটি আনা হয়েছে।
এমও/এসএ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়