শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৬ নভেম্বর, ২০২২, ০৫:৪০ বিকাল
আপডেট : ২৬ নভেম্বর, ২০২২, ০৫:৪০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডিবি পরিচয়ে ছিনতাই, ব্যাংকের গ্রাহকরাই মূল টার্গেট 

সংবাদ সম্মেলন

মাসুদ আলম :  মোটা অংকের টাকা লেনদেনে ব্যবসায়ীদের থানা পুলিশের সহযোগিতা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের আহ্বান জানান।

শনিবার সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, গত ১৩ নভেম্বর দুপুরে ব্যবসায়ী কেরামত আলী দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার দড়িগাঁও বাজারে তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যাগে করে নগদ ৮৫ লাখ টাকা নিয়ে পিকআপ যোগে আব্দুল্লাহপুরের সাউথ ইস্ট ব্যাংকের উদ্দেশ্যে রওনা করে।

পথে অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১২ জন ডাকাত ব্যবসায়ী কেরামত আলীর গতিরোধ করে নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে টাকা ছিনিয়ে নিয়ে মাইক্রোবাস এবং মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায়। 

তিনি বলেন, ওই ঘটনায় শুক্রবার ঢাকার সাভার থানার কাউন্দিয়া, পটুয়াখালী সদর থানা, রাজধানীর কাজলা ও দিয়াবাড়ী এলাকা থেকে ছয় ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে ডিবি লালবাগ বিভাগ।

গ্রেপ্তাররা হলেন, সোহাগ মাঝি, মো. দেলোয়ার, মো. জয়নাল হোসেন, মো. সোহেল, মো. জনি এবং মো. আজিজ। তাদের কাছ থেকে নগদ ২০ লাখ টাকা, একটি হায়েস মাইক্রোবাস এবং একটি ডিসকভার মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। ব্যাংকে টাকা জমা কিংবা উত্তোলন, এই দুই শ্রেণির লোকই চক্রটির মূল টার্গেট। 

তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তাররা ডাকাতির করার জন্য বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে ডিবি, সিআইডি, র‌্যাব পরিচয়ে বিভিন্ন ব্যাংকসহ আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সামনে অবস্থান করে। ব্যবসায়ীসহ আর্থিক লেনদেনকারীর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। যেসব জায়গায় সিসি ক্যামেরা নেই এরকম নিরিবিলি জায়গায় সুযোগ বুঝে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে ভিকটিমদেরকে গতিরোধ করে।

ভিকটিমদের নামে মামলা কিনবা ওয়ারেন্ট আছে বলে টাকার ব্যাগসহ গাড়িতে তুলে নেয়। ডাকাতরা তাদের সুবিধামতো জায়গায় টাকা ও  মূল্যবান সামগ্রী ছিনিয়ে নিয়ে মারধর করে নির্জন এলাকার রাস্তার পাশে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। ডাকাতির কাজে তারা হ্যান্ডকাপ, ওয়্যারলেস ও খেলনা পিস্তল ব্যবহার করত।

এমএ/জেএ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়