শিরোনাম
◈ বাংলাদেশসহ ৩ দেশের সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি করল ভারত ◈ নতুন নির্দেশনা: সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাটবে কর ◈ সৎ ও স্বপ্নবাজ মানুষরাই হবে নতুন রাজনীতির চালিকাশক্তি”— নাহিদ ইসলাম ◈ এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, ‘নিক্ষেপকারীরা’ আটক (ভিডিও) ◈ মহাসড়কে আগুন জ্বালাতে গিয়ে ছাত্রদল নেতা দগ্ধ ◈ নতুন নির্বাচনী আচরণবিধি জারি: পরিবেশ রক্ষা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণে কঠোর শর্ত ◈ প্রবাসীকে বাদ দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন কীভাবে হয়, প্রশ্ন ইসি সানাউল্লাহর ◈ দেশে আবারও বাড়ল সোনার দাম, ভরি কত? ◈ হঠাৎ যেভাবে ধানমন্ডির ভোটার হলেন আসিফ মাহমুদ ◈ নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ বৃদ্ধি

প্রকাশিত : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:৪৩ রাত
আপডেট : ০৬ নভেম্বর, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুবাইয়ে ১২০০ কোটি টাকা পাচার: সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা সিআইডির

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামান।

দুবাইয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলায় অজ্ঞাত আরও পাঁচ-সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় মামলাটি করা হয় বলে সিআইডির মুখপাত্র জসীম উদ্দিন খান এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৬ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে দুবাইয়ের আল বারশা, জাদ্দাফ, জাবেল আলি, বুর্জ খলিফা ও মার্সা দুবাইসহ বিভিন্ন এলাকায় মোট ২২৬টি ফ্ল্যাট কেনেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এসব সম্পত্তির বাজারমূল্য ৩৩ কোটি ৫৬ লাখ দিরহাম। তাঁর স্ত্রী রুকমীলা জামানের নামে আরও দুটি সম্পত্তি কেনা হয়, যার মূল্য ২২ লাখ ৫০ হাজার দিরহাম।

এ ছাড়া দুবাই ইসলামী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও ফার্স্ট আবুধাবি ব্যাংকের চারটি অ্যাকাউন্টে এই দম্পতির নামে প্রায় ৩১১ কোটি টাকার সমপরিমাণ অর্থ লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

সিআইডির দাবি, পাচার করা অর্থ দিয়ে তাঁরা দুবাইয়ের রাস আল খাইমাহ ইকোনমিক জোনে Zeba Trading FZE ও Rapid Raptor FZE নামে দুটি কোম্পানি নিবন্ধন করে ব্যবসা শুরু করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নথি অনুযায়ী বিদেশে বিনিয়োগ বা সম্পদ ক্রয়ের জন্য তাঁদের কোনো অনুমোদন ছিল না।

এভাবে বিদেশে সম্পত্তি কেনা, কোম্পানি নিবন্ধন ও ব্যাংক হিসাব খোলার মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, পাচারকৃত অর্থের পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদ্‌ঘাটন ও অজ্ঞাত আসামিদের শনাক্ত করতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়