শিরোনাম
◈ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে সরকারের উদ্যোগকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস ◈ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ আবারও এক হলো ◈ 'মহেশখালী-কক্সবাজার এক হয়ে নতুন শহরের জন্ম নিবে': আশিক চৌধুরী (ভিডিও) ◈ বৃষ্টির কারণে বাংলা‌দেশ-‌নেদারল‌্যান্ডসের মধ‌্যকার তৃতীয় টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত ◈ চবিতে শনিবার রাতে কী হয়েছিল? মুখ খুললেন সেই ছাত্রী ও দারোয়ান (ভিডিও) ◈ সংঘর্ষের ঘটনা লাইভ করায় চবি ছাত্রীদের ‘ধর্ষণের হুমকি’ ◈ খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ ◈ রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের ◈ একাদশে ভর্তি: শেষ ধাপের ফল প্রকাশ, কলেজ পাননি ৫২৪০ শিক্ষার্থী ◈ চিকিৎসার জন্য নুরকে বিদেশ নেওয়া হবে কি না, জানালেন ঢামেক পরিচালক

প্রকাশিত : ৩০ আগস্ট, ২০২৫, ০৯:১৬ রাত
আপডেট : ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তরুণদের পথ দেখানো এবং তাদের যাত্রায় সহায়তা করা আমাদের দায়িত্ব: প্রধান উপদেষ্টা

দক্ষিণ এশিয়ার মানবাধিকার সংস্থা (এসএএইচআর) এর প্রতিনিধিদল শনিবার রাষ্ট্র অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে। এ দলে ছিলেন এসএএইচআর এর কো-চেয়ারপারসন রশ্মি গোস্বামী, মানবাধিকার কর্মী সারুপ ইজাজ (পাকিস্তান), দীকশ্য ইলাংগাসিঙ্ঘে, আনুশয়া কলুরে (শ্রীলংকা) এবং সাঈদ আহমেদ (বাংলাদেশ)।

এছাড়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং সমাজকল্যাণ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমিন এস. মুরশিদ। বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান গণতান্ত্রিক রূপান্তর ও মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং বৃহত্তর দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তার বক্তব্যে তরুণদের ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, 'আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর তরুণদের সকল স্তরে অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয়টি অগ্রাধিকার দিয়েছি। তরুণদের প্রতিনিধি হিসেবে রিফর্ম কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তাদের নীতি নির্ধারণে এবং শাসন ব্যবস্থার সকল পর্যায়ে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়েছে। যারা এক সময় বঞ্চিত ছিল, তারা আজ দেশে নেতৃত্ব দিচ্ছে।'

তিনি আরও বলেন, 'বয়সে বড় প্রজন্ম হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে তরুণদের পথপ্রদর্শন করা এবং তাদের যাত্রাকে সমর্থন দেওয়া। এটা শুধু বাংলাদেশের সমস্যা নয়, পুরো দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ।'

রশ্মি গোস্বামী বর্তমান সময়কে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য একটি পরিবর্তনের সময় হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, 'এখানে আমরা সমাজের বিভিন্ন অংশের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। এই সরকারের প্রতি প্রত্যাশা অত্যন্ত উচ্চ—বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে।'

'এই প্রত্যাশা পূরণ করা সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ,' তিনি যোগ করেন।

প্রতিনিধিদল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সংস্কার উদ্যোগ এবং মানবাধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের অঙ্গীকারের প্রশংসা করে। তারা সরকারের শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রচেষ্টাকেও ভূয়সী প্রশংসা জানান।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়