শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০২ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৩১ দুপুর
আপডেট : ১০ মে, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ছাত্র শিবির থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে বললেন ঢাবির শিক্ষক

ডেস্ক রিপোর্ট : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র শিবিরের সভাপতি ও সেক্রেটারির পরিচয় প্রকাশ পাওয়ার পর আলোচনায় এসেছে সংগঠনটি। অনেক ছাত্র সংগঠন থেকে শুরু করে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মুস্তফা মঞ্জুর। 

তিনি গত ২৩ সেপ্টেম্বর ফেসবুকে লিখেছেন

,‘ঢাবি শিবিরের সভাপতি, সেক্রেটারির পরিচয় প্রকাশ নিয়ে ফেসবুক পাড়া সরগরম। আমি কিছুটা বিস্মিত। কীভাবে এমন করা সম্ভব হলো। এখানেই আসে তিন স্টেকহোল্ডারের ভূমিকা।

১. যারা পদে ছিলেন- মূল কৃতিত্ব অবশ্যই তাদের । কারণ জাহির করার এ যুগে এটা না করতে অনেক বড় উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও মননিয়ন্ত্রণ দরকার।

হ্যাঁ, পারিপার্শ্বিক অবস্থাও বিবেচ্য।

২. ছাত্রলীগ। তাদের নির্বুদ্ধিতার সীমা নেই। কীভাবে দিনের পর দিন তাদের ভেতরেই তারা বাস করল!!

ছাত্রলীগ বা দলের সমস্যা এমনই। অনুপ্রবেশ ঠেকানোর কোনো কৌশল এদের জানা নেই। শিবির ব্যতিক্রম। হুট করে অনুপ্রবেশের সুযোগই নেই। 

৩. আমি সবচেয়ে আশ্চর্য যে বিষয়ে তা হচ্ছে শিবিরের কর্মী সমর্থকদের ভূমিকা। তারা নিশ্চয়ই জানত কে সভাপতি, কে সেক্রেটারি।  তারপরও কীভাবে নিশ্চুপ থেকে গেল। সামান্যতম পরিচয় বা সন্দেহ উঠে এল না। এরা তো মূল দায়িত্বশীল না। এরা নিন্মশ্রেণির কর্মী। শিবিরের প্রতি ভালোবাসা বা ত্যাগও এদের বেশি হওয়ার কথা না। এরপরও এরা নিশ্চুপ!!! 

কতটা ডেডিকেটেড হলে এমন সম্ভব!!

সত্যিই যদি তারা নিজেদের আদর্শ ও নিয়ম নীত মেনে চলে, তবে এদের ঠেকানো মুশকিল। সুন্দর ও বাস্তবসম্মত নির্দেশনা পেলে এরা সম্ভবত দেশকে বদলে দিতে পারে। এমন কর্মীবাহিনী যে কোনো দলেরই গর্ব হওয়া উচিত। বাকিদেরও উচিত এ থেকে শিক্ষা নেওয়া।’

 

সুত্র : যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়