সাজ্জাদুল ইসলাম: বেইজিং আশা করছে তাদের তৈরি সি৯১৯ জেটলাইনার বিদেশি মডেলের বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ও এয়ারবাস এ৩২০ এর জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠবে। সূত্র: গালফ নিউজ
পশ্চিমা প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর বিরুদ্ধে কয়েকদশক ধরে চীনের সংগ্রামের সোনালি ফসল হলো এ বিমান। রোববার (২৮মে) বিমানটি প্রথম উড্ডয়ন করে। এতে চীনের পশ্চিমা প্রযুক্তি নির্ভরতা অনেকাংশে কমবে। বর্তমানে পাশ্চাত্যের সঙ্গে চীনের সম্পর্কের অবনতি ঘটছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান সিসিটিভি জানায়, ভবিষ্যতে নিজস্ব তৈরি বড় বিমানে ভ্রমণ করতে পারবে চীনারা। চাইনা স্টার্ন এয়ারলাইন্স ফ্লাইট এমইউ৯১৯ প্রথম ফ্লাইটে সাংহাই থেকে বেইজিং পৌঁছে বেলা ১২টা ৩০ মিনিটে। ১৩০ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি নির্ধারিত সময়ের ৪০ মিনিট আগেই গন্তব্যে পৌঁছে যায়।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কমার্শিয়াল এয়ারক্রাফট কর্পোরেশন অব চায়না (কোমাক) বিমানটি তৈরি করেছে। তবে এর ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে। সোমবার থেকে সি৯১৯ বিমান চীনের সাংহাই থেকে শাংঝির মধ্যে নিয়মিত চলাচল করবে।
ইউরোপীয় বিমান কোম্পানি এয়ারবাস ও তাদের মার্কিন প্রতিদ্বন্দ্বী বোয়িং এশিয়া ও চীনের বাজার লক্ষ্য করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে থাকে। সম্পাদনা: রাশিদ
এসআই/আরআর/এএ