শিরোনাম
◈ সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় পুলিশ-‘জুলাই যোদ্ধা’ সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া (ভিডিও) ◈ ৫ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা গাজা পুনর্গঠনে, ব্যয় ৬৭ বিলিয়ন ডলার ◈ পক্ষপাতমূলক আচরণে বিএনপির সন্দেহের তালিকায় উপদেষ্টারা কারা ◈ ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশি নাগরিকের নৃশংস হত্যাকাণ্ডে তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের ◈ রাকসুতে কে কোন পদে জিতলেন ◈ তোমার মাথার দাম ১০ কোটি, ফোন করে বলেছিল আমাকে : সালাউদ্দিন আম্মার ◈ এবার ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএকে অনুমোদন ট্রাম্পের ◈ ইরানের নতুন ড্রোন 'আরশ-২' ইসরাইল-আমেরিকার যেকোনো ঘাঁটি ধ্বংসের সক্ষমতা! ◈ ‌দে‌শের রাজনী‌তি চল‌ছে কোন প‌থে,  নিরপেক্ষতার প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি কি সরকারের মুখােমুখি? ◈ ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের বিরুদ্ধে মামলা, হতে পারে জেল

প্রকাশিত : ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৩৮ দুপুর
আপডেট : ১৭ অক্টোবর, ২০২৫, ০১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চীনের বাঁধ পরিকল্পনায় পাল্টা প্রস্তুতি ভারতের, তিব্বত বাঁধের জবাবে ব্রহ্মপুত্রে ৭৭ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প ঘোষণা

চীনের তিব্বতে ব্রহ্মপুত্র নদীর উজানে বিশাল বাঁধ নির্মাণের প্রেক্ষাপটে ভারতও নতু ঘোষণা দিয়েছে। দিল্লি ৭৭ বিলিয়ন ডলারের এক বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।

ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ সেন্ট্রাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি সোমবার জানিয়েছে, ২০৪৭ সালের মধ্যে ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা থেকে ৭৬ গিগাওয়াটেরও বেশি জলবিদ্যুৎ উৎপাদন ও পরিবহণের জন্য এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বিশাল প্রকল্পের আওতায় উত্তর-পূর্ব ভারতের ১২টি উপ-অববাহিকায় মোট ২০৮টি বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প গড়ে তোলা হবে। এর মধ্যে ৬৪.৯ গিগাওয়াট সাধারণ জলবিদ্যুৎ এবং অতিরিক্ত ১১.১ গিগাওয়াট পাম্পড স্টোরেজ প্ল্যান্টের মাধ্যমে উৎপন্ন হবে।

ব্রহ্মপুত্র নদী তিব্বতের উজান থেকে উৎপন্ন হয়ে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আসাম অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।ভারতের বিশাল জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনার উৎস বলে মনে করা হয়। শুধুমাত্র অরুণাচল প্রদেশেই রয়েছে প্রায় ৫২.২ গিগাওয়াট সম্ভাবনা।

তবে নদীটির আন্তর্জাতিক চরিত্র এবং চীনের সীমানা সংলগ্ন অবস্থান ভারতের জন্য কৌশলগত চ্যালেঞ্জও তৈরি করেছে। ভারত আশঙ্কা করছে, চীন যদি ইয়ারলুং জ্যাংবো নদীর উপর বাঁধ নির্মাণ সম্পূর্ণ করে, তাহলে শুকনো মৌসুমে ভারতের দিকে প্রবাহ ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

ভারতের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০০ গিগাওয়াট অ-জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং ২০৭০ সালের মধ্যে নেট জিরো নির্গমন অর্জন করা।

সূত্র: এনডিটিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়