শিরোনাম
◈ দুই সেনা কর্মকর্তাকে রাষ্ট্রদূত পদে নিয়োগ ◈ শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পের সেমিফাইনা‌লে বাংলাদেশ  ◈ প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হচ্ছেন জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপির আরও দুই নেতা ◈ বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-স্থানীয়দের সংঘর্ষ কেন বাধে ◈ দুই মাসে রাজস্ব ঘাটতি ছাড়ালো সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা ◈ টস জিতে বোলিংয়ে ভারত ◈ রাত ১টার মধ্যে ঝড় হতে পারে যেসব অঞ্চলে ◈ দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সাথে বিএনপি মহাসচিবের দেড় ঘণ্টা বৈঠক ◈ ভার‌তের সা‌বেক ক্রিকেটার শ্রীকান্ত পাকিস্তানকে সপ্তম বিভাগের দল বললেন  ◈ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়ার ঐতিহাসিক ঘোষণা

প্রকাশিত : ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৭:৩৭ বিকাল
আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়ার ঐতিহাসিক ঘোষণা

একটি ভিডিও বিবৃতিতে স্টারমার বলেন, আজ, শান্তি এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের আশা পুনরুজ্জীবিত করার জন্য, আমি স্পষ্টভাবে বলছি, এই মহান দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যুক্তরাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। 

 ঘোষণার কয়েক ঘন্টা আগে, স্টারমারের ডেপুটি এই পদক্ষেপের পক্ষে যুক্ত তুলে ধরে বিবিসিকে বলেন, এখন দুই-রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে দাঁড়ানোর সময়।

এর ফলে যুক্তরাজ্য প্রথম জি৭ ভুক্ত দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিলো। এই সপ্তাহের জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে ফ্রান্স এবং কানাডাও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 
ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এর আগে যেসব দেশ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে চেয়েছে তাদের বিরোধিতা করেছেন এবং বলেছেন এটিকে স্বীকৃতি দেয়া মানে হামাসের ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা।
 
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুক্তরাজ্যে রাষ্ট্রীয় সফরের কয়েকদিন পর  ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া হলো। 
 
এদিকে, অস্ট্রেলিয়াও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিয়েছে। রোববার অস্ট্রেলিয়া সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে,  দেশটি আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়।
 
এতে আরও বলা হয়েছে যে ফিলিস্তিনে হামাসের কোনো ভূমিকা থাকা উচিত নয়।
 
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়ে জানিয়েছে,  ‘বর্তমান ইসরাইলি সরকার ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা রোধ করার জন্য পদ্ধতিগতভাবে কাজ করছে। তারা পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণের এক অবিচল নীতি অনুসরণ করেছে, যা আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে অবৈধ। গাজায় তাদের অব্যাহত আক্রমণের ফলে হাজার হাজার বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন। দশ লক্ষেরও বেশি লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে একটি ভয়াবহ এবং প্রতিরোধযোগ্য দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়েছে।’
 
 কানাডা আরও বলছে, ‘দুই রাষ্ট্র সমাধানের সম্ভাবনা সংরক্ষণের জন্য একটি সমন্বিত আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কানাডা এটি করছে। যদিও কানাডা এই স্বীকৃতিকে একটি প্রতিষেধক হিসেবে বিবেচনা করে না, তবুও এই স্বীকৃতি জাতিসংঘের সনদে প্রতিফলিত আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং মৌলিক মানবাধিকারের নীতি এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে কানাডার ধারাবাহিক নীতির সাথে দৃঢ়ভাবে সঙ্গতিপূর্ণ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়