শিরোনাম
◈ বন্ধুকে ছাত্রলীগ সাজিয়ে পুলিশে দিয়ে তার হবু বউকে ধর্ষণ ছাত্রদল নেতার! ◈ গণমামলা আর গণআসামির নেপথ্যে চাঁদাবাজি? ◈ সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করার জেরে তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতি - যা জানা যাচ্ছে ◈ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস ◈ গ্যাস সঙ্কটে ১৬২০ কোটি টাকার এলএনজি আমদানি করছে সরকার ◈ সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতা-বিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা ◈ প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে: এনবিআর  ◈ জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত সরকারের, আমরা প্রতিহত করবো: নুরুল হক (ভিডিও) ◈ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা শিক্ষার্থীদের শ্রেণিমুখী করতে

প্রকাশিত : ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:২৯ রাত
আপডেট : ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাশ্মীরে সেনা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের কুলগ্রামে ভারতীয় সেনা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি চলছে। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বুধবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছে। তারা বলেছে, পেহেলগামে গতকাল ২৬ পর্যটককে হত্যার পর আজ সন্ধ্যায় কুলগ্রামে সেনা ও সশস্ত্র বিদ্রোহীদের মধ্যে লড়াই শুরু হয়। এ সময় দুই বিদ্রোহী ভারতে প্রবেশের চেষ্টার সময় সেনাদের গুলিতে নিহত হয়। এরপর সেখানে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা পর্যন্ত লড়াই চলছিল বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

এদিকে ভারতীয় অপর সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস নিরাপত্তা সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, গতকালের হামলায় অন্তত সাতজন জড়িত ছিলেন। যার মধ্যে চার থেকে পাঁচজন পাকিস্তানের। যারা উর্দুতে কথা বলছিলেন বলে দাবি করেছেন তারা।

এ ব্যাপারে একটি সূত্র বলেছেন, যে উর্দুতে তারা কথা বলেছেন সেটি পাকিস্তানের নির্দিষ্ট এলাকায় বলা হয়। অন্তত দুজন স্থানীয় (কাশ্মীরের) বিদ্রোহী তাদের সহায়তা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তারা কাশ্মীরের কোন অংশের লোক সেটি আমরা এখনো জানতে পারিনি।

এর আগে দ্য রেসিসটেন্ট ফ্রন্ট (টিআরএফ) নামে একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী ভয়াবহ এ হামলার দায় স্বীকার করে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দেয়। সশস্ত্র এ গোষ্ঠীটির উত্থান হয় ২০১৯ সালে।

তবে কাশ্মীরে হামলার একদিন পর জানানো প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান বলেছে, এ হামলার সঙ্গে তারা জড়িত নয়। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এর সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সংযোগ নেই। ভারতের কথিত রাজ্যগুলোতে— নাগাল্যান্ড থেকে কাশ্মীর, ছত্রিশগড়ে, মণিপুরে এবং দক্ষিণে বিদ্রোহ চলছে। এগুলো বিদেশি কোনো দেশের হস্তক্ষেপ নয়, স্থানীয় বিদ্রোহ।

ভারত অভিযোগ করে থাকে তাদের নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর অংশে যেসব হামলা হয় সেগুলোতে পাকিস্তানের মদদ থাকে। তবে পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, গতকাল যে হামলা হয়েছে সেটি সেখানকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হিন্দুত্ববাদীদের অত্যাচারের ফল। তিনি বলেন, এ বিদ্রোহীরা তাদের অধিকার চাচ্ছে। হিন্দুত্ববাদীরা সংখ্যালঘু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, মুসলিমদের ওপর অত্যাচার চালাচ্ছে। আর মানুষ এর প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়