শিরোনাম
◈ কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ আকবরের সেঞ্চুরি কা‌জে আস‌লো না, দ‌ক্ষিণ আ‌ফ্রিকার কা‌ছে ১০ রা‌নে হে‌রে গে‌লো বাংলা‌দেশ   ◈ শিক্ষার্থীদের নতুন এক বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ স্ক্যাবিস থেকে বাঁচার উপায়, সতর্ক হন এখনই! (ভিডিও) ◈ ঢাবি ছাত্র সাম্যকে কীভাবে হত্যা করা হয়েছে, সেই বর্ণনা দিয়েছে পুলিশ ◈ রাজনীতির পালাবদলে বিপাকে তারকারা: গ্রেফতার, মামলায় জর্জরিত অর্ধশতাধিক শিল্পী ◈ নানা বৈষম্যে চাকরি ছাড়ছেন পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা! ◈ টিউলিপকে ফেরাতে প্রয়োজনে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি: দুদক চেয়ারম্যান ◈ সৌদি আরবে বাংলাদেশের শ্রমিকের মৃত্যুর পর বিস্ময়কর দাবি ◈ আওয়ামী লীগের 'কর্মকাণ্ড', ব্যাখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি

প্রকাশিত : ১৬ মার্চ, ২০২৫, ০১:৪৮ রাত
আপডেট : ১২ মে, ২০২৫, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশিদের ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে

অবৈধভাবে ইউরোপে ঢোকার প্রবণতা কমলেও ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে মহাদেশটিতে বাংলাদেশিদের প্রবেশ বেড়েছে। চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে কেন্দ্রীয় ভূমধ্যসাগরীয় রুটে এ প্রবণতা ৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত ও উপকূল সুরক্ষা সংস্থা ফ্রন্টেক্স এ তথ্য জানিয়েছে। খবর: বিডি-প্রতিদিন।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্তবিষয়ক এজেন্সি ফ্রন্টেক্সের তথ্য মতে, ভূমধ্যসাগর রুটটিতে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অভিবাসী প্রবেশ করে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কাজের বৈধতা দেওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানের চুক্তি হয় দালালদের সঙ্গে। তারপর এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঠেলে দেওয়া হয় বিপজ্জনক পথে।

এতে বলা হয়, সবচেয়ে বেশি অভিবাসী ইউরোপে যান মালি, সেনেগাল ও গিনি থেকে। জাতিগত দিক থেকে সবচেয়ে বেশি অভিবাসী যায় যথাক্রমে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও মালি থেকে। গত দুই মাসে সবচেয়ে বেশি অবৈধ অভিবাসী প্রবেশের ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমাঞ্চলীয় বলকানদের মধ্যে। কেন্দ্রীয় ভূমধ্যসাগরীয় রুট ইউরোপে প্রবেশের দ্বিতীয় সর্বাধিক সক্রিয় রুট হয়ে উঠেছে। লিবিয়া হয়ে উঠছে ইউরোপযাত্রার মূল কেন্দ্র। কর্তৃপক্ষের নজর এড়াতে পাচারকারীরা ব্যবহার করছে শক্তিশালী স্পিডবোট। এ পথে সমুদ্র পারাপারের জন্য জনপ্রতি নেওয়া হয় ৫ থেকে ৮ হাজার ইউরো।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়