শিরোনাম
◈ পুলিশ সদস্যকে প্রেমের জেরে হত্যা, স্ত্রীসহ গ্রেফতার ৬ ◈ পাক সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি ভারতকে, ‘আক্রান্ত হলে কঠিন জবাব’ ◈ বিকৃত যৌ'না'চারের নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি, দুই নারী গ্রেফতার (ভিডিও) ◈ ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ১০০০ মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা ◈ ৫ মে লন্ডন থেকে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ আগামীকাল ◈ ‘নারীর দিকে তাকানোর ঘটনা নিয়ে’ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০ ◈ এআই দক্ষতায় পিছিয়ে বাংলাদেশ, সুযোগকে কাজে লাগাতে পারছে না ◈ পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’, বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ ◈ আবেগঘন মুহূর্ত: ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ৯ মাসের শিশুপুত্রের সঙ্গে মায়ের বিচ্ছেদ

প্রকাশিত : ২৫ নভেম্বর, ২০২৪, ১১:০৯ দুপুর
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমিরাতে ইসরাইলি নাগরিক খুনের ঘটনায় তিনজন গ্রেফতার

ইসরাইলি নাগরিক রাব্বি জিভি কোগানের হত্যার অভিযোগে সন্দেহভাজন তিনজনকে গ্রেফতার করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ খবর নিশ্চিত করেছে। এর আগে রোববার (২৪ নভেম্বর) ওমান সীমান্তবর্তী আল আইন শহর থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়।

এরইমধ্যে ইরান এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, যারা শান্তির পক্ষে দাঁড়িয়েছে তাদের বিরুদ্ধে এটি ভয়ঙ্কর অপরাধ।  

টাইমস অব ইসরাইল তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কোগানের লাশ দাফনের জন্য আরব আমিরাত থেকে ইসরাইলে নিয়ে যাওয়া হবে। ইসরাইল ও মালদোভার এই নাগরিক আরব দেশগুলোতে ইহুদি সম্প্রদায়ের জীবন স্থাপন ও সম্প্রসারণে অন্যান্য ছাবাদ দূতদের সঙ্গে কাজ করতেন।

জানা গেছে, নিহত কোগানের নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক অর্থোডক্স ইহুদি ছাবাদ আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং বৃহস্পতিবার দুবাইতে নিখোঁজ হন। যেখানে তিনি একটি কোশার মুদি দোকান চালাতেন।

আবুধাবি থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার (৯৩ মাইল) দূরে ওমানের সীমান্তবর্তী আল আইনের আমিরাতি শহরে তার লাশ পাওয়া যায়।

ইয়ানেট নিউজ জানিয়েছে, কোগানের গাড়িটি আল আইনে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে। সূত্রের উদ্ধৃতি ছাড়াই, তারা দাবি করেছে গাড়িতে হামলার লক্ষণ ছিল। এতে দাবি করা হয়, ইরান দ্বারা নিয়োগ করা বেশ কিছু উজবেক নাগরিক কোগানকে আক্রমণ করেছে এবং পরে তুরস্কে পালিয়ে গেছে।

এ দিকে আরব আমিরাতের মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আটককৃত সন্দেহভাজনদের পরিচয় বা হত্যাকাণ্ডে তাদের ভূমিকা সম্পর্কে কোনো বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়নি। তবে বলেছে, সামাজিক স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে এমন কোনও পদক্ষেপ বা প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সব ধরনের আইনি ক্ষমতা ব্যবহার করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়