সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও গণহত্যার বন্ধের দাবিতে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছ্।ে বর্তমানে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও এশিয়ার অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুরু হয়েছে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ। মিডলইস্টআই
[৩] এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের বিরুদ্ধে দুর্নাম রটাতে নানা মিথের আশ্রয় নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অনেকে এ বিক্ষোভকে ‘ছাত্র ইন্তিফাদা’ ও ‘আমেকিান বসন্ত’ বলে উল্লেখ করছেন। তবে বিভিন্ন ভাষ্যকররা ফিলিস্তিনিদের পক্ষের এই ঐতিহাসিক ও নজীরবিহীন বিক্ষোভ আন্দোলনকে নানাভাবে অভিহিত করার চেষ্টা করছেন। এই বিক্ষোভ এখন বিশ্বের নজর কেড়েছে।
[৪] গত ১৭ এপ্রিল নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে এবং গাজার জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তাঁবুর শিবির স্থাপন করে বিক্ষোভ শুরু করে। এরপর বিশ্বের ৪৬টি দেশের শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিক্ষোভের বিস্তার ঘটেছে।
[৫] গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন যার মধ্যে ১৩ হাজারই শিশু।
[৬] এই বিক্ষোভ মোকাবিলায় পাল্টা বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে এবং একে দানবীয় কান্ড হিসেবে দেখাতে এবং এর বিরুদ্ধে দুর্নাম রটাতে একে সহিংস, ইহুদী বিরোধী ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পরিপন্থী বলে অভিহিত করার পন্থা বেছে নিয়েছে ইসরায়েলপন্থীরা। সম্পাদনা: এম খান
আপনার মতামত লিখুন :