ইমরুল শাহেদ: [২] ১৫ এপ্রিল এই সংক্রান্ত নির্দেশিকা জারি করেছিল পুষ্কর সিং ধামির সরকার। শুধু তাই নয়, পতঞ্জলি কর্তা রামদেব এবং বালকৃষ্ণের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সূত্র: দি ওয়াল
[৩] বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের মামলায় দিব্য ফার্মাসির এসব পণ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে উত্তরাখণ্ড ড্রাগ কন্ট্রোল বিভাগের লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ। যে পণ্যগুলোর লাইসেন্স বাতিল হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, শ্বাসারি গোল্ড, শ্বাসারী ভাটি, দিব্য ব্রঙ্কম, শ্বাসারি প্রবাহী, শ্বাসারি আভালেহ, মুক্ত ভাটি এক্সট্রা পাওয়ার, লিপিডম, বিপি গ্রিট, মধুগ্রিত, মধুনাশিনী ভাটি এক্সট্রা পাওয়ার, লিভামৃত অ্যাডভান্স, লিভোগ্রিট গোল্ড, এবং পতঞ্জলি দৃষ্টি আইড্রপ।
[৪] পতঞ্জলির বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি মামলা চলছে।এই আবহে আদালত অবমাননার জন্যে রামদেব এবং বালকৃষ্ণকে বারবার ভর্ৎসনার শিকার হতে হয়েছে শীর্ষ আদালতে। সুপ্রিম কোর্টে ক্ষমা চেয়েও রেহাই পাননি তারা।
[৫] সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং এ আমানুল্লার বেঞ্চ বলে, কাগজে ক্ষমা চাওয়া হয়েছে। কিন্তু, ওদের পিঠ দেওয়ালের বিপরীতে খাঁড়া রয়েছে। অর্থাৎ ওরা আইনের তোয়াক্কা করছে না। তাই আমরা এই ক্ষমাপ্রার্থনা আর্জি গ্রহণ করছি না। আমরা এটাকে ইচ্ছাকৃত অঙ্গীকার ভঙ্গ বলে গণ্য করছি। এবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলা চলাকালীনই পতঞ্জলির বিরুদ্ধে এই কড়া পদক্ষেপ নিলো উত্তরাখণ্ড সরকার।
আপনার মতামত লিখুন :