শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ২৪ নভেম্বর, ২০২৪, ০৪:৩২ সকাল
আপডেট : ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বঙ্গবাজারে অগ্নিসংযোগ, তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রাজধানীর বঙ্গবাজার দুই বছর আগে আগুনের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটির সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে ৩০ জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়েছে। 

গতকাল শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষে মিরপুর এলাকার বাসিন্দা কামাল হোসেন রিপন বাদী হয়ে ৫০০ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতির অভিযোগ এনে মামলাটি করেন। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন শনিবার আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। সেখানে মামলা দায়েরের বিলম্বের কারণ উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপস, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য আফজাল হোসেন, সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন রতন, আওয়ামী লীগ নেতা আতিকুর রহমান, জহিরুল ইসলাম, মোহন ঢালী, মনোয়ার হোসেন মনু, লোকমান খান, বেলায়েত হোসেন, রুবেল, হুমায়ুন কবির, শাহাবুদ্দিন, আব্দুল হান্নান, হাসানসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখ রয়েছে।

২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল ভোররাতে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা পরস্পরের যোগসাজশে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিসংযোগ করা হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল ভোররাতে বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুন লাগে। সেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আরও তিনটি মার্কেটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি কাজ করে সামরিক বাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার। আগুনের ঘটনা তদন্তে ডিএসসিসি ৮ সদস্যের কমিটি গঠন করে। অগ্নিকাণ্ডে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গঠিত তদন্ত কমিটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন ১১ এপ্রিল দাখিল করা হয়। প্রতিবেদন অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীর সংখ্যা ৩ হাজার ৮৪৫ জন। এতে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে সে সময় দোকান মালিক নেতারা দাবি করে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়