শিরোনাম
◈ সরকার পুঁজিবাজার সংস্কারে আনবে বিদেশি বিশেষজ্ঞ , পাঁচ নির্দেশনা ◈ নতুন সংবিধান প্রণয়ন সময়সাপেক্ষ ব্যাপার: আসিফ নজরুল ◈ নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম ঢাকা রেঞ্জে চলবে না: ডিআইজি রেজাউল ◈ সাময়িকভাবে সরকারি মালিকানায় নেওয়া যাবে যেকোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, অধ্যাদেশ জারি ◈ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায় বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ (ভিডিও) ◈ তাপপ্রবাহ চলছে দেশজুড়ে, স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া অফিস ◈ রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ ◈ বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চায় যুক্তরাষ্ট্র, তারপর আলোচনা শুরু ◈ আ. লীগের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে অনলাইনেও, পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

প্রকাশিত : ১১ জুন, ২০২২, ০২:১১ রাত
আপডেট : ১১ জুন, ২০২২, ১০:৩৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেচের আওতা বাড়ছে, ২০১ অটো ওয়াটার লেভেল রেকর্ডার স্থাপন

সেচের আওতা বাড়ছে

সালেহ্ বিপ্লব: ২০১৫-১৬ অর্থবছরে সেচের আওতায় মোট কৃষি জমির পরিমাণ ছিল ৫৪ লাখ ৯০ হাজার হেক্টর। ৫ বছরের ব্যবধানে ২০২০-২১ অর্থবছরে তা ২ লাখ ৩৬ হাজার হেক্টর বেড়ে ৫৬ লাখ ৫৪ হাজার হেক্টরে দাঁড়িয়েছে। চলতি জুন মাস শেষে বাড়বে আরো ৪ হাজার হেক্টর। 

অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে প্রকাশিত ২০২২ সালের ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা’ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

রিপোর্টে জানানো হয়, পরিবেশ সংরক্ষণের মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ এবং ভূ-উপরিস্থ পানির সুসমন্বিত ও সুপরিকল্পিত ব্যবহার নিশ্চিত করতে কাজ করছে সরকার। একই সঙ্গে ফসল উৎপাদনে নিবিড়তা, বহুমুখীকরণ এবং ফলন বাড়ানোর প্রচেষ্টাও অব্যাহত রয়েছে। 

ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধির পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমানোর মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা এবং সেচ-কাজের ব্যয় সরকারিভাবে কমানোর ওপরও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

সমীক্ষায় প্রকাশিত তথ্যে জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) উদ্যোগে বাস্তবায়িত ক্ষুদ্র সেচ উন্নয়নে ‘জরিপ ও পরিবীক্ষণ প্রকল্পের’ মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২০১টি অটো ওয়াটার লেভেল রেকর্ডার স্থাপন করা হয়েছে। এসব অটো ওয়াটার রেকর্ডারের মাধ্যমে একদিকে যেমন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডাটা সংগ্রহ হচ্ছে অন্যদিকে ডিজিটাল ডাটা ব্যাংক প্রস্তুত করার মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানির তথ্য-উপাত্ত পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করাও সম্ভব হচ্ছে। এ তথ্য ব্যবহার করে ইতোমধ্যে ‘গ্রাউন্ড ওয়াটার জোনিং ম্যাপ’ তৈরী করা হয়েছে এবং তা সময়ে-সময়ে হালনাগাদ করা হচ্ছে। এ ম্যাপের মাধ্যমে দেশের কোথায় কখন কোন ধরনের সেচযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে, তা সহজেই নিরুপণ করা সম্ভব হবে বলে অর্থনৈতিক সমীক্ষা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।  

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্মার্ট কার্ড এবং প্রি-পেইড মিটার স্থাপনের কারণে সেচ-চার্জ আদায় সহজতর হয়েছে। কৃষকরা সঠিক সময়ে পরিমাণ মতো সেচ দিতে পারছেন। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়