শিরোনাম
◈ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রয়োগ বন্ধের আহ্বান জানালেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ◈ আইপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে চেন্নাইকে হারিয়ে গুজরাটের জয় ◈ পাকিস্তানে যাকাত নিতে এসে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু ◈ আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দর্শক মাতালেন অরিজিৎ সিং ◈ মহান স্বাধীনতাকে হেয় করে প্রথম আলোর প্রকাশিত প্রতিবেদনের নিন্দা ◈ শনিবার আওয়ামী লীগের যৌথ সভা  ◈ আইনের শাসন না থাকায় কারো জীবনের নিরাপত্তা নেই: মির্জা ফখরুল ◈ বিএনপির ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকদের ওপর হামলা ◈ সরকার নির্ধারিত দামেই নিত্যপণ্য বিক্রি হচ্ছে বলে দাবি বাণিজ্যমন্ত্রীর ◈ কিছু পত্রিকা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নেগেটিভ রিপোর্ট করে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৯ মার্চ, ২০২৩, ০২:১৫ দুপুর
আপডেট : ১৯ মার্চ, ২০২৩, ০৭:১৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শাকিব খানের মামলা নেয়নি পুলিশ

থানায় মামলা করার সময় শাকিব খান

শিমুল চৌধুরী ধ্রুব: ১৫ মার্চ শাকিব খানের বিরুদ্ধে ‘ধর্ষণ’সহ আরো বেশ কিছু অভিযোগ তোলেন প্রযোজক রহমত উল্ল্যাহ। এরপরদিন তার সঙ্গে সমঝোতা করতে গুলশানের একটি রেস্তোরায় বৈঠক করেন শাকিব। সেসময় তারা ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন অপু বিশ্বাস ও প্রযোজক খোরশেদুল আলম খসরু। ঐ বৈঠকে কোনো মীমাংসা হয়নি। তবে অভিযোগের টানা তিন দিনেও এমন গুরুতর অভিযোগ প্রসঙ্গে টু শব্দটিও করেননি তিনি।

এবার রহমত উল্ল্যাহর অভিযোগকে মিথ্যা দাবি করে ১৮ মার্চ (শনিবার) রাত সাড়ে ১১টার দিকে গুলশান মডেল থানায় মানহানির মামলা করতে যান শাকিব খান। তবে তার মামলা গ্রহণ করেনি পুলিশ। তারা এই অভিনেতাকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দিয়েছেন।

মামলা করতে এসে শাকিব খান দাবি করেছেন, রহমত উল্লাহ নামে যিনি ‘অপারেশন অগ্নিপথ’ সিনেমার প্রযোজক দাবি করছেন, তিনি আসলে এ ছবির আসল প্রযোজক নন। সিনেমাটির আসল প্রযোজক হচ্ছেন ভারটেক্স মিডিয়ার জানে আলম, যা চুক্তিপত্রেও লিখিত আছে।

থানা থেকে বের হওয়ার সময় শাকিব খান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। এ কারণে তিনি ভুয়া প্রযোজকের বিরুদ্ধে আইনিব্যবস্থা নিচ্ছেন। প্রযোজক নামধারী এ প্রতারক যেন দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সেই কারণে আইনিব্যবস্থা নিতে থানায় গেছেন তিনি।

এদিকে মামলা না নেওয়ার বিষয়ে গুলশান থানার ওসি ফরমান আলী বলেন, ‘শাকিব খান যে ধরনের অভিযোগ করতে এসেছেন, তা থানায় নয় আদালতে করতে হবে। এ ধরনের অভিযোগ থানায় নেওয়া সম্ভব না।’

তবে শাকিব খানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট খায়রুল হাসান বলেন, ‘যেহেতু এটা কগনিজেবল অপরাধ ছিল, তিনি ইচ্ছা করলে মামলা নিতে পারতেন। কারণ এই ধরনের অভিযোগ সাধারণত থানায় রুজু করা হয়। আর যেগুলো নন কগনিজেবল অপরাধ সেগুলো আমরা আদালতে রুজু করি। কিন্তু এর পরও তিনি (ওসি) কেন মামলা নেননি, এটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন।

এই আইনজীবী আরও বলেন, মানুষ বিপদে পড়ে থানায় যায়। আমরাও সে কারণে গিয়েছিলাম। কিন্তু থানা থেকে আমাদের অভিযোগ গ্রহণ না করে তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, আদালতে গিয়ে মামলা করার কথা বলে তিনি বেরিয়ে যান।

এসসিডি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়