শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ১২:০৬ রাত
আপডেট : ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ১১:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কত আসনে ইভিএম, সংশয়ে ইসি 

এম এম লিংকন: ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদের দ্বাদশ নির্বাচন। এই নির্বাচনে ঠিক কতটি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ( ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হবে তা নির্ধারণ করতে সংশয়ে পড়েছে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে এই মেশিন ব্যবহার করতে চাহিদা অনুযায়ী এই কমিশন নতুন যে প্রকল্পটি হাতে নিয়েছিল তা ইতোমধ্যেই স্থগিত করা হয়েছে। 

ইসি সূত্র বলছে, বর্তমানে সংস্থাটিতে ৭০-৮০টি আসনে ব্যবহার করার মতো মেশিন রয়েছে। তবে বিভিন্ন জায়গায় থাকা এই সব ইভিএম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর জানা যাবে এর কী পরিমাণ ব্যবহারযোগ্য আছে। আর সুনির্দিষ্ট কত আসনে জাতীয় নির্বাচনে এই মেশিন ব্যবহার হবে তা নির্ধারণ করতে সময় লাগবে কিছুদিন। 

নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, ইভিএমে একজনের ভোট আরেকজন দিতে পারে না এবং এটি চিন্তা করেও লাভ নেই।  তাই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে এই মেশিন ব্যবহার করতে উদ্যোগ নিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু নতুন প্রকল্পটি কখন নাগাদ অনুমোদন হবে তা আমরা জানতে পারিনি। তবে, এর জন্য আমরা অপেক্ষাও করছি না।

কমিশনের হাতে বর্তমানে যে পরিমান ইভিএম আছে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সক্ষমতা অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনে আমরা এর ব্যবহার করবো। তিনি জানান, বিভিন্ন অঞ্চলে থাকা এই মেশিনগুলোর কিউসি কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পর ব্যবহারযোগ্য বা সচল ইভিএমের সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে। পরবর্তী সময়ে কমিশন সভায় আলোচনার ভিত্তিতে কতটি আসনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে তা নির্ধারিত হবে। 

কমিশন সূত্রে জানা যায় , জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে পাঁচটি অঞ্চলে থাকা ইভিএমের কোয়ালিটি কন্ট্রোল ( কিউসি) করা হয়েছে। কিন্তু ছয়টি আসনে উপনির্বাচনসহ স্থানীয় সরকারের কিছু নির্বাচনের কারণে বেশ কয়েকটি অঞ্চলের কিউসি পরীক্ষা বন্ধ হয়ে আছে। সবগুলো ইভিএমের কিউসি করার পর কমিশন বুুঝতে পারবে, জাতীয় নির্বাচনে কত আসনে ইভিএম ব্যবহার করা যাবে।  
এই বিষয়ে জানতে চাইলে এই প্রকল্পের পরিচালক কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান বলছেন, ১০টি অঞ্চলে ইভিএমের কিউসি সম্পন্ন হবে মার্চ মাসে।

যেসব অঞ্চলের ইভিএম ইতোমধ্যে কিউসি করা হয়েছে এগুলোর মধ্যে কী পরিমাণ নষ্ট হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভালো খারাপের বিষয় না। যেটা হলো মেশিন ভালো আছে। বাট আমাদের মেশিনের কিছু সার্ভিসিং দরকার। মেশিন কিছু একদমই খারাপ হয়ে গেছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়