শিরোনাম
◈ রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ ◈ বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চায় যুক্তরাষ্ট্র, তারপর আলোচনা শুরু ◈ আ. লীগের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে অনলাইনেও, পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি ◈ ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে কাজ করব: ট্রাম্প ◈ আবারও শাহবাগ অবরোধ করেছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা ◈ গেজেট প্রকাশের পরই আ. লীগের নিবন্ধন নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি ◈ লড়াই রা‌তে, জিত‌লে বা‌র্সেলোনা চ্যাম্পিয়ন ◈ পরিবারে মা হচ্ছেন এক বিস্ময়কর প্রতিষ্ঠান, খালেদা জিয়াকে নিয়ে আবেগঘন বার্তা তারেক রহমানের ◈ পাকিস্তানের শক্ত জবাবেই যুদ্ধবিরতি করতে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বারস্থ হয় ভারতঃ সিএনএনের সাংবাদিক (ভিডিও) ◈ মেসির গোলে কাজ হয়‌নি, বড় ব্যাবধা‌নে হে‌রে গে‌লো ইন্টার মায়ামি

প্রকাশিত : ২৫ মার্চ, ২০২৩, ০৮:২৫ রাত
আপডেট : ২৫ মার্চ, ২০২৩, ০৮:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফলের বাজারে আগুন, কিনতে পারছে না সাধারণ ক্রেতারা 

ফল

শহীদুল ইসলাম: সারাদিন উপবাসের পর ফল ছাড়া ইফতার চলে না, তাই রমজানে ইফতারে শরবতের সাথে একটু ফল সবাই চায়। আমাদের দেশে ইফতারে যেসব ফলের চাহিদা বেশি থাকে তার মধ্যে বেশিরভাগই আমদানি করতে হয়। সরকার বিদেশি ফলকে ‘বিলাসপণ্য’ দেখিয়ে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় সব ফলের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। ফলে অনেক সাধারণ মানুষ ফলের দোকানে গিয়েও কিনতে পারছেন না। 

রোজার দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ ফলের দোকানে গতবছরের তুলনায় দাম কেজিপ্রতি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ  বেশি। ফলে কেউ কেউ দরদাম করছেন আর কেউ কেউ দাম শুনে সাধ্যর বাহিরে হওয়ায় কিছু না বলে চলে যাচ্ছেন। 

শনিবার রাজধানীর কয়েক স্থানে কমলা বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ২০০ টাকায়,  আপেল বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়, মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়, আঙ্গুর বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় এবং আনার বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়। তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজিতে। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা, পেয়ারা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কুল ৮০-১০০ টাকা, সফেদা-আতাফল ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আয়েশা আক্তার নামে এক ক্রেতা বলেন, বাড়িতে মেহমান আসবে তাই কিছু ফল কিনলাম। এবার ফলের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, তাই ২ কেজি মাল্টা আর ৩ কেজি আপেল কিনেছি। 

এক ফল বিক্রেতা বলেন, আজ সকাল থেকে মাত্র ২ হাজার টাকার ফল বিক্রি করেছি। দাম বেশি তাই ক্রেতা নেই, বিক্রিও নেই। 

দাম বৃদ্ধির বিষয়ে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুট ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ইফতারো ফল আমদানি করতে হয়। বিদেশি ফলকে ‘বিলাসপণ্য’ দেখিয়ে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় সব ফলের দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশের বেশি। বাড়তি দামের প্রভাব বিক্রিতে পড়েছে। এছাড়া এলসি জটিলতায় এবার ফল আমদানি কম হয়েছে। এ কারণে দাম কিছুটা বেড়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়